বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণ ও প্রতিকার
প্রিয় পাঠক,আপনাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন যারা বাংলদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারন ও এর প্রতিকারে করনীয় সম্পর্কে জানার জন্য গুগলে সার্চ দিয়ে থাকেন।তাদের জন্য আমার এই আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে।এই আর্টিকেলের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগ কারন ও প্রতিকার সম্পর্কে আজ বিস্তারিত আলোচনা করবো।
তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে এবং এই দুর্যোগ প্রতিকারে আমাদের কোন কোন কাজগুলো করতে হবে সে সম্পর্কে।এর জন্য প্রিয় পাঠক আপনাদের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ প্রর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অনুরোধ রইল।এখন দেরি না করে আসুন জেনে নেওয়া যাক বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারন ও প্রতিকার সম্পর্কে।
ভূমিকা
প্রাকৃতিকভাবে ঘটে যাওয়া দুর্যোগকে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বলে।প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রাকৃতিকভাবেই ঘটে থাকে,তবে বিভিন্ন সময় মানুষের প্রকৃতির বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম কাজ কর্মের প্রভাবে প্রাকৃতি তার নিজেস্ব ভারসাম্য নষ্ট হারায় এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ সংঘটিত হয়।বাংলাদেসের প্রাকৃতিক দুর্যোগ জনজীবনের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উপর খুব খারাপ প্রভাব সৃষ্টি করে।এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রভাব একেক দেশে একেক রকম।সব দেশে এর বিস্তার সমান নয়।
পৃথিবীর উন্নত দেশের চেয়ে উন্নয়নশীল দেশসগুলোতে প্রাকৃতিক দুর্যোগের ভয়াবহতা ব্যপক।সাধারনত উন্নত দেশসমূহের জনসংখ্যা কম থাকে উন্নয়নশীল দেশের তুলনায় তাই উন্নত দেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঝুঁকির মাত্রা কম।অপর দিকে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে জীবন, সম্পদ এবং রাষ্ট্রীয় যানমালের বপক ক্ষয়ক্ষতি সাধিত হয়।বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় ১৯৬০ সালে থেকে।প্রতিবছর দুর্যোগের ফলে হাজার হাজার নিরীহ মানুষের মৃত্যুর হয়।
বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগের নাম
প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেহেতু স্বাভাবিক প্রাকৃতিক নিয়মের ব্যতিক্রম তাই এর ভয়াবহতা সকল জীবের জন্য হুমকি সরূপ।প্রাকৃতিক দুর্যোগের বিভাগগুলোকে ৩টি বৃহৎ ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে।
- বাযুমন্ডলে ঘটে যাওয়া দুর্যোগসমূহ।যেমনঃঝড়, ঘূর্ণিঝড়, টর্নেডো, হারিকেন, খরা ,কালবৈশাখী)।
- ভূ-পৃষ্ঠের সৃষ্ট দুর্যোগসমূহ।যেমনঃ( অতি বন্যা, নদী ভাঙন,উপকূলের ভাঙন, ভূমি ধ্বস ,মাটি ক্ষয় এবং ভূগর্ভস্থ পানি দূষণ)।
- পৃথিবী পৃষ্ঠের অভ্যন্তরস্থ দুর্যোগসমূহ।যেমনঃ (ভূমিকম্প এবং অগ্ন্যুৎপাত)।
অনেক সময় একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ অন্য একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগকে হার মানায় এবং ভয়ংকর রূপ ধারন করে।প্রাকৃতিক দুর্যোগসমূহের একটি অন্যটিকে ছাপিয়ে যায়।কয়েকটি মূল বৈশিষ্টের ভিত্তিতে প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলোকে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।বৈশিষ্টগুলো হলোঃ
- ঘটনার বিস্তার
- ঘটনার সংঘটনের সংখ্যা
- ঘটনার সময়কাল
- এরিয়েল ব্যাপ্তি
- দুর্যোগ আরম্ভের গতি
- স্থানগত বিকিরণ
- এবং সময়গত ব্যবধান
বাংলাদেশে বায়ুমন্ডলীয় প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি সবথেকে বেশি।অন্য দিকে ভূগর্ভস্থ প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকি তুলনামূলক কম।ভূগর্ভের প্রাকৃতিক দুর্যোগের মধ্যে শুধুমাত্র ভূমিকম্পের ঝুঁকি রয়েছে আমাদের দেশে।বাংলাদেশে অগ্নুৎপাতের সম্ভাবনা তেমন নাই বললেই চলে।
তবে বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ যে মারাত্মক প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্মুখিন হচ্ছে সেটি হলো ভূগর্ভস্থ পানির আর্সেনিক দূষণ।পাঠক,আজ আমরা এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে জানবো বাংলাদেশের প্রধান প্রধান প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে।বাংলাদেশের প্রধান প্রধান প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলো হলোঃ
- ঝড়
- ঘূর্ণিঝড়
- বন্যা
- নদী ভাঙন
- টর্নেডো
- খরা
- কালবৈশাখী
- ভূমি ধ্বস
- ভূগর্ভস্থ পানি দূষণ
ঝড়
ঝড় বাংলাদেশের একটি পরিচিত ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগ।এ দেশে প্রতি বছর এই দূর্যোগটি আঘাত হানে।ঝড় একটি বায়ুমণ্ডলীয় প্রাকৃতিক দূর্যোগ।যখন বায়ুমণ্ডলের বায়ু বিভিন্ন কারনে গরম হয়ে উপরে উঠতে থাকে।এর প্রভাবে আশেপাশের বায়ু তীব্র বেগে ছুটতে থাকে।সাধারণত গ্রীষ্মের প্রচণ্ড গরমের সময় এরকম ঘটে থাকে।
এই প্রচন্ড বেগে প্রবাহিত বায়ু বা তীব্র বায়ুপ্রবাহকে ঝড় বলা হয়ে থাকে।এর প্রবাভেই ক্ষতিগ্রস্ত হয় বিভিন্ন মানববসতি এবং প্রানহানী হয় অনেক প্রানীর।এদেশে বাংলা বৈশাখ মাসে হঠাৎ করেই এই ঝড় হয়ে থাকে।আমাদের দেশের জনগন এর নাম দিয়েছেন কালবৈশাখী।
ঘূর্ণিঝড়
ঘূর্ণিঝড়ও প্রায় প্রতি বছর আঘাত হানে বাংলাদেশের উপর।এদেশের সমুদ্র উপকূল অঞ্চলগুলোতে তীব্র গতির বাতাসসহ আঘাত হানে।ঘূর্ণিঝডড়ের সময় বাতাসের গতিবেগ থাকে ঘ্নটায় প্রাই ২৫০ কিলোমিটার বা তার চেয়েও বেশি।সমুদ্রের ঢেউ হয় ৩থেকে১০ মিটার উঁচু।
ঘূর্ণিঝড়ের কারনে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।দুইটি মৌসুমে ঘূর্ণিঝড় হয়ে থাকে।এপ্রিল-মে ও অক্টোবর-নভেম্বরে।এ সময় চীন সাগরে ঘূর্ণিঝড়সমূহ সৃষ্ট হয়ে থাকে।এবং ঝড়ের কিছু অংশ উপসাগরে প্রবেশ করে থাকে। জলকণা এবং সুপ্ততাপ বঙ্গোপসাগর থেকে অর্জন করে ঘূর্ণিঝড় পূর্ণ শক্তির সাথে আঘাত হানে।
যখন ঘূর্ণিঝড় বাকাপথ অনুসরণ করতে থাকে তখন ভারত, বাংলাদেশের,মায়ানমারের সমুদ্র উপকূলে পৌঁছায়।মাঝে মাঝে এই ঝড় শ্রীলঙ্কার দিকেও অগ্রসর হযয়ে থাকে।বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গে এই ঘূর্ণিঝড় সবথেকে বেশি ক্ষয়ক্ষতি ঘটায়।এর কিছু বিশেষ কারণ রয়েছে।সেই কারনগুলো হলোঃ
- নিম্নসমতল ভূমি
- গাছপালার সংকট
- জনসংখ্যার ঘনত্বের
- দুর্বল ঘরবাড়ির নির্মাণ
বাংলাদেসের যে সকল অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি সবথেকে বেশি সাধিত হয়।সে সকল অঞ্চলগুলো হলোঃ
- খুলনা
- পটুয়াখালী
- বরিশাল
- বগুড়া
- গাইবান্ধা
- নোয়াখালী
- চট্টগ্রাম
- সিরাজগঞ্জ
- ভোলা
- হাতিয়া
- সন্দ্বীপ
- মনপুরা
- কুতুবদিয়া
- মহেশখালী
- নিঝুম দ্বীপ
- উড়িরচর
প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় করণীয়
আমরা অনেকেই জানি জানি,বাংলাদেশ একটি দুর্যোগপ্রবণ দেশ।এর ভৌগোলিক অবস্থান ও প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যেগুলোর কারণে।বাংলাদেশের মানুষ প্রতি বছর দুর্যোগের সঙ্গে লড়াই করে থাকে।লড়ায়ের মাধ্যমেই বঁচে আছে এদেশের মানুষ।কোন দুর্যোগি রোধ করা সম্ভব না।তবে এসকল দুর্যোগের পূর্বপ্রস্তুতি,দুর্যোগকালীন করনীয় ও দুর্যোগ পরবর্তী সময়ে করণীয় কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করে ক্ষয়ক্ষতির ও প্রানহানি কমানো সম্ভব।
দুর্যোগপূর্ব কালীন করণীয়
- আমাদের ঘড়বাড়ি,স্কুল কলেজ,গৃহপালতি পশু পাখির বাসস্থান উঁচু স্থানে স্থাপন করতে হবে।
- বসতবাড়ির আশে কলাগাছ, ঢোলকলমি,ছোট ছোট গাছপালা লাগাতে হবে।প্রাকৃতিক দুর্যোগ বন্যার সময় এসকল গাছপালা বন্যার স্রোতকে অনেকটা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
- বসতবাড়ি ভিতর উঁচু মাচা বা পাটাতন বানাতে হবে।যাতে সেই পাটাতনের উপর শুকনো খাবার, খাদ্যশস্য, বীজ ইত্যাদি সংরক্ষণ করে রাখতে হবে, যাতে বন্যার পানি ঘরে প্রবেশস করলেও যেনো এগুলো নষ্ট না হয়।
- প্রতিটি পরিবারের নিজ নিজ দ্বায়িত্বে চুলা, রেডিও, টর্চ লাইট ,গ্যাস লাইট বা ম্যাচ, ব্যাটারি পলিথিনে ভরে ভালোভাবে জোগাড় করে রাখতে হবে।
- খাবার পানির টিউবওয়েল ও টয়লেট উঁচু স্থাপন করতে হবে।প্রয়োজনে হলে বেশি পাইপ সংযোগ দিয়ে টিউবওয়েলের মুখ উঁচু করে নিতে হবে।
- য়োজনীয় ঔষধপত্র,খাবার স্যালাইন সংরক্ষণ করে রাখতে হবে।
- পরিবারের সকলকে সাঁতার শেখাতে হবে।
- দুর্যোগের সংকেত পাওয়া মাত্র কাছের কোথাও আশ্রয় কেন্দ খঁজে রাখতে হবে এবং সেই আশ্রয় কেন্দ্রে দ্বায়িত্বে থাকা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গদের সাথে যোগাযোগ রাখতে হবে।
- সতর্ক সংকেত ও তার ব্যাখ্যা সম্পর্কে জানতে হবে।
প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণ সমূহ
পরিবেশ দূষণে ফলে দিন দিন জলবায়ু পরিবর্তিত হচ্ছে।এর ফলে পৃথিবীর বহু দেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগের ভয়াবহতা দেখা দিচ্ছে।সাধারনত শতকরা ২০-২৫ ভাগ প্রাকৃতিক দুর্যোগ জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে হয়ে থাকে।
তবে পরিবেশ বিশেষজ্ঞদের মতে মনব সৃষ্ট কারনে জলবায়ু সবথেকে বেশি পরিবর্তিত হচ্ছে এবং আরও বেশি দায়ী বিশ্বের শিল্পোন্নত দেশগুলাে।পৃথিবীতে গ্রিন হাউস গ্যাসের মাত্রা বেড়েই চলেছে।বিশ্বের এসকল শিল্পোন্নত দেশগুলাের কলকারখানা ও বিভিন্ন রকম যানবাহন থেকে নির্গত কার্বন ডাইঅক্সাইড বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্তর ক্ষয় করেম ফেলছে।
যার ফলে বিশ্বের তাপমাত্রা বেড়েই যাচ্ছে। এছাড়াও এই তাপমাত্রা বাড়ার কারনে মেরু অঞ্চল ও ছোট বড় পর্বতের বরফগলছে ও সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়েই চলেছে। অপরিকল্পিত অবকাঠামো উন্নয়নের অনেক নদী শুকিয়ে যাচ্ছে।
প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রতিকার
দুর্যোগ মোকাবেলায় বা প্রতিকারে বাংলাদেশ সরকার প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ নিয়ে থাকেন।এর জন্য বাংলাদেশ সরকার দুর্যোগ মোকাবেলা ও প্রতিকারে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ব্যুরো নামে একটি সংস্থা গঠন করেছেন।এই সংস্থাটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রতিকারমূকল সকল কাজ করে থাকেন।দুর্যোগের প্রচার, দুর্যোগকালীন পূর্বপ্রস্তুতি,প্রতিকারের বিষয়টি দেশের সকল পর্যায়ে এই সংস্থা কাজ করে থাকে।
- সরকারি তথ্য মতে,বিশ্বর প্রতিটি দেশ মােট আয়তনের প্রায় শতকরা ২৫ ভাগ বনাঞ্চল থাকা খুবি প্রয়োজন।কিন্তু আমাদের দেশে সরকারি তথ্য মতে এদেশে বনাঞ্চল ১৬% বলা হলেও প্রকৃত পক্ষে বনাঞ্চল আছে শতকরা ১৬% এর থেকেও কম।গাছপালা না থাকার জন্য প্রতিটি দেশে প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে।অপরিকল্পিতভাবে গাছপালা না কেটে বেশি বেশি গাছপালা লাগাতে হবে।
- শিল্পকারখানার মালিক,কর্মী ও সাধারন জনগণকে সচেতন হতে হবে।প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিকারে সরকারকে কঠোরভাবে ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে।
- কলকারখানা থেকে নির্গত বর্জ্য পদার্থ ও শহরের মল-মূত্র,আবর্জনা পরিশােধন করে নদীতে ফেলতে হবে।
- বাংলাদেশের পার্বত্য এলাকাগুলোতে পাহাড়ের মাটি কাটা বন্ধ করতে হবে এবং পাহাড়ি অঞ্চলে বিভিন্ন উদ্যোগে গাছপালা লাগিয়ে বনাঞ্চল গড়ে তোলার ব্যবস্থা নিতে হবে।
- কৃষি জমি,বনাঞ্চল,পাহাড় ধ্বংস করে ঘড়বাড়ি বা কলকারখানা নির্মাণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। এ বিষয়ে সরকারকে আইন প্রণয়নের মাধ্যমে কঠোর হতে হবে।
- দেশের নদীগুলো থেকে অতিমাত্রায় বালি উত্তলোন বন্ধ করতে হবে।নদীর পাড়ে বেড়িবাধ নির্মান করতে হবে।
- দুর্যোগের পূর্বাভাস শোনার পর জনগণকে সতর্ক করতে হবে।সম্ভাব্য দুর্যোগের হাত থেকে মানুষ,গৃহপালিত পশু,সম্পদকে রক্ষা করার জন্য নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে যেতে হবে। সেজন্য নিরাপদ বহুতল বিল্ডিং নির্মাণ করতে হবে।
- দুর্যোগ প্রতিকারে কর্মরত সকল ব্যক্তিকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দিতে হবে এবং প্রশিক্ষনের জন্য পদক্ষেপ গ্রহন করতে হবে।প্রয়োজনে প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রতিকারে জাতিসংঘের সাহায্য নিতে হবে।
মন্তব্য
প্রিয় পাঠাক,আজকে আমরা জানলাম বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে।আশা করি আপনাদের এই পোস্টটি পড়ে ভালো লেগেছে এবং আপনারা উপকৃত হয়েছেন।এরকম আরো ভালো ভালো পোস্ট পেতে আমার এই ওয়েবসাইটটিতে ভিজিট করুন এবং প্রিয়জনদের শেয়ার দিয়ে পাশেই থাকুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url