সকালে খালি পেটে পানি খাওয়ার উপকারিতা, ইসলামে পানি খাওয়ার নিয়ম

প্রিয় পাঠকবৃন্দ, সকলকে আমার ওয়েবসাইটে স্বাগতম। আজকে সকালে খালি পেটে পানি খাওয়ার উপকারিতা, ইসলামে পানি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করব। আশা করি, সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন। সকালে খালি পেটে পানি খাওয়ার উপকারিতা, ইসলামে পানি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে আপনি উপকৃত হবেন।
সকালে খালি পেটে পানি খাওয়ার উপকারিতা, ইসলামে পানি খাওয়ার নিয়ম
আপনি যদি শেষ পর্যন্ত আমার আরর্টিকেল সাথে থাকেন তাহলে সকালে খালি পেটে পানি খাওয়ার উপকারিতা, ইসলামে পানি খাওয়ার নিয়ম এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে এই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

ভূমিকা

আপনি কি জানেন সকালে খালি পেটে পানি খাওয়ার উপকারিতা, ইসলামে পানি খাওয়ার নিযযে? এই বিষয়ে যদি না জেনে থাকেন তাহলে এখনি জেনে নিন সকালে খালি পেটে পানি খাওয়ার উপকারিতা, ইসলামে পানি খাওয়ার নিয়জ। সঠিক নিয়ম অনুযায়ী পানি না খাওয়ার ফলে এর উপকারিতা আমরা সঠিকভাবে পাই না। এই আরর্টিকেলটি যদি ধর্য ধরে পড়েন তাহলে জানতে পারবেন সকালে খালি পেটে পানি খাওয়ার উপকারিতা, ইসলামে পানি খাওয়ার নিয়ম।

আরও জানতে পারবেন দিনে কত লিটার পানি খাওয়া উচিত, রাতে কতটুকু পানি খাওয়া উচিত, অতিরিক্ত পানি খেলে কি হয় এবং কতক্ষণ পর পর পানি খাওয়া উচিত এ সকল বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য। আমি এই আরর্টিকেলটিতে মাধ্যমে উক্ত বিষয় গুলোর বিস্তারিত আওলোচনা করার চেষ্টা করেছি। আশা করি আরর্টিকেলটি পড়তে আপনাদের ভালো লাগবে। এখন তাহলে ্মূল আওলোচনায় যাওয়া যাক।

সকালে খালি পেটে পানি খাওয়ার উপকারিতা

বিশুদ্ধ পানির অপর নাম জীবন। মানবদেহে ৭০ ভাগ পানি দিয়ে গঠিত। পানি খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। তবে সবচেয়ে উপকারিতা পাওয়া যায় সকালে খালি পেটে পানি খেলে। সকালে খালি পেটে পানি খাওয়ার কয়েকটি উপকারিতা নিম্নে আলোচনা করা হলো।

  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ সকালে খালি পেটে পানি খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। শরীরকে কর্মক্ষম করে এবং ঠিকমতো কাজ করতে সাহায্য করে। এর সাথে বিভিন্ন অসুস্থতা বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে ।
  • পাচনের সহায়তা করেঃ পানি পাচনের কাজে সাহায্য করে ও পাচন সমস্যাগুলির ঝুঁকি কমায়। খালি পেটে পানি খেলে পাচন তাড়াতাড়ি হয় এবং খাদ্য পরিপাক ভালোভাবে হয়। পানি খাওয়ার ফলে বিপাকীয় হার ২৫% পর্যন্ত বৃদ্ধি পায় এর ফলে খাবার দ্রুত হজম হয়।
  • অন্ত্র পরিষ্কার করেঃ খালি পেটে পানি খেলে পরিপাকতন্ত্র নিয়ন্ত্রণে অনেকটা সহায়তা করে। তাই খালি পেটে পানি খেলে আমাদের মলত্যাগের সময় শুয়ে থেকে বজ্র বেরিয়ে যেতে সাহায্য করে।
  • শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করেঃ সকালে খালি পেটে পানি খেলে আমাদের শরীর থেকে টক্সিন বের হয়ে যায়। আমরা যখন প্রসাব করি তখন শরীর থেকে এই টক্সিন বের হয়ে যায়।
  • মাইগ্রেনের সমস্যা দূর করেঃ মাথা ব্যথা ও মাইগ্রেনের সমস্যা প্রধান কারণ হলো শরীরে তরল পথের অভাব বা ডিহাইডেশন। তাই সকালে খালি পেটে পানি খেলে মাইগ্রেনের সমস্যা দূর হয়। এছাড়াও পানি মুখে সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
  • ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ সকালে খালি পেটে পানি খাওয়ার অভ্যাস করলে দ্রুত ওজন কমতে শুরু করে। পানিতে যেহেতু ক্যালরি নেই তাই ঘন ঘন পানি খেলে তাড়াতাড়ি ওজন কমে যায়।
  • কষ্ঠোকাঠিন্ন দূর হয়ঃ প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পানি খেলে কষ্ঠোকাঠিন্ন মত কঠিন সমস্যা দূর হয়।
  • ত্বকের সুস্থতাঃ সকালে খালি পেটে পানি খেলে ত্বকের সুস্থতা ভালো থাকে এবং ত্বক সতেজ ও উজ্জ্বল হয়। এছাড়াও মুখে ব্রণ কম হয় ও তাকে সুস্থতা দূর করে।
  • শরীরের উদ্বেগ কমানোঃ সকালে খালি পেটে পানি খাওয়া ফলে শরীরের উদ্বেগ কমে এবং নিজেকে সতেজ এবং শান্ত মনে করে।
  • কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণঃ প্রতিদিন সকালে পানি খাওয়ার মাধ্যমে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে।
  • অস্থি ও মাংসপেশী স্বাস্থ্যের উন্নতিঃ পানি অস্থি ও মাংসপেশী স্বাস্থ্যের উন্নতি করে এবং যৌবনকে ধোরে রাখতে সাহায্য করে। ফলে ত্বকে বয়স্কের ছাপ পড়ে না।
  • ব্যক্তিত্বের সুস্থতার উন্নতিঃ সকালে খালি পেটে পর্যাপ্ত পানি খেলে মানসিক ও শারীরিক সুস্থতার উন্নতি ঘটে।
  • ব্লাড সার্কুলেশনের উন্নতিঃ পানি ব্লাড সার্কুলেশনের উন্নতি করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  • মূত্রনালী স্বাস্থ্যে সুস্থতায়ঃ সকালে খালি পেটে পর্যাপ্ত পানি খেলে মূত্রনালীর স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
  • মস্তিষ্কের কাজের সাহায্যঃ পানি মস্তিষ্কের কাজের সাহায্য করে ও মস্তিষ্কের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
  • হার্ট ভালো রাখেঃ প্রতিদিন খালি পেটে পানি খাওয়া মাধ্যমে হার্ট ভালো থাকে। এবং হার্টের রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
  • হ্যাপি হোর্মোন উন্নত করাঃ খালি পেটে পানি খাওয়া মাধ্যমে গ্ল্যাডিয়েটরি হরমোন এবং অন্যান্য হ্যাপি হরমোন উন্নত হয়। যা মানবদেহকে ভাল রাখতে সাহায্য করে।
  • ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাসঃ বিভিন্ন প্রতিবেদনে দেখা গেছে যে, প্রতিদিন খালি পেটে পানি খাওয়ার মাধ্যমে ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়।
  • কিডনির সুস্থতাঃ খালি পেটে পানি খাওয়ার মাধ্যমে কিডনির সুস্থতা বজায় থাকে।

দিনে কত লিটার পানি খাওয়া উচিত

প্রাপ্তবয়স্ক ও শারীরিক কর্মকম নারী ও পুরুষ উভয়ের দৈনিক ২ থেকে ৩ লিটার পানি খাওয়া উচিত। তবে প্রতিদিন কতটুকু পানি পান করতে হবে এটা মূলত নির্ভর করে আবহাওয়া ও শারীরিক পরিশ্রমের উপর। আবহাওয়ার কারণে শীতকালের তুলনায় গ্রীষ্মকালে শরীরে পানির চাহিদা অনেকটা বৃদ্ধি পায়। যারা শারীরিক পরিশ্রম করে তাদের বেশি পরিমাণে পানি খেতে হয়। 

এছাড়া স্বাভাবিকের তুলনায় যে সকল নারী ও পুরুষ অতিরিক্ত ঘামেন তাদের জন্য বেশি পানি খাওয়া জরুরি। তাই বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা যেমন কিডনি যকৃত হৃদপিণ্ড মস্তিষ্ক ও শরীরের কোষকে সুস্থ ও সবল রাখার জন্য এবং শরীরে পানির ঘাটতি মেটানোর জন্য যখনই পানির পিপাসা লাগবে তখন পরিমাপ মতো পানি পান করা উচিত।

অতিরিক্ত পানি খেলে কি হয়

অতিরিক্ত পানি খেলে কয়েকটি ক্ষতি হতে পারে, যা নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ

  • হার্ট এট্যাক এবং স্ট্রোকঃ অতিরিক্ত পানি খাওয়ার ফলে হার্ট এট্যাক এবং স্ট্রোক হতে পারে।
  • হাইপোন্যাট্রেমিয়াঃ অতিরিক্ত পানি খেলে ইলেকট্রোলাইট স্তর কমে যেতে পারে এবং এটি হাইপোন্যাট্রেমিয়ার কারণ হতে পারে। যা জীবনের জন্য ঝুঁকির সম্মুখিন।
  • কিডনি সমস্যাঃ অতিরিক্ত পানি খেলে কিডনির কাজকর্মে সমস্যা হতে পারে।
  • প্রস্রাবের সমস্যাঃ অতিরিক্ত পানি খেলে প্রস্রাবের সমস্যা হতে পারে এবং এর ফলে প্রস্রাবে জ্বালা ও ব্যথা হতে পারে।
  • মানসিক দক্ষতা হ্রাসঃ হাইপোন্যাট্রেমিয়া এবং ইলেকট্রোলাইট ব্যতিক্রম কারণে মানসিক দক্ষতা হ্রাস পেতে পারে।
  • ওজন বৃদ্ধিঃ অতিরিক্ত পানি খেলে শারীরে ওজন বৃদ্ধি হতে পারে এবং এটি মোটাপার সঙ্গে সংযোগিত হতে পারে।
  • পাঁচালি এবং শ্বাসকষ্টঃ হাইপোন্যাট্রেমিয়া এবং হাইপারন্যাট্রেমিয়া এর ফলে পাঁচালি এবং শ্বাসকষ্ট বাড়তে পারে।
  • পাচন সমস্যাঃ অতিরিক্ত পানি খেলে পাচন সমস্যা হতে পারে এবং এটি এসিড রিফ্লাক্স, গ্যাস এবং পেটে অসুস্থতা উত্পন্ন করতে পারে।
  • হাইপারগ্লাইসেমিয়াঃ অতিরিক্ত পানি খেলে ব্লাড সুগার স্তর হ্রাস হতে পারে এবং এটি ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য একটি ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
  • গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যাঃ অতিরিক্ত পানি পানে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যা হয়তো বাড়তে পারে, যা পেটের সমস্যার কারণ হতে পারে।
  • হাইপোণ্যাট্রেমিয়াঃ অতিরিক্ত পানি খাওয়ার ফলে হাইপোণ্যাট্রেমিয়া হতে পারে, যা মানব দেহের সবচেয়ে উচ্চ রক্তচাপ মাত্রা বিশিষ্ট হতে পারে।

ইসলামে পানি খাওয়ার নিয়ম

জীবনধারণের বা বেঁচে থাকার জন্য পানি খাওয়া আবশ্যক। তাই জীবন বাঁচাতে পানির কোন বিকল্প নাই। পৃথিবীর সব জীবকেই বেঁচে থাকার জন্য পানি খেতে হয়। ইসলাম ধর্মে পানি খাওয়ার কিছু সাধারন নিয়ম রয়েছে। খাওয়া-দাওয়া শেষে বা বিভিন্ন কাজকর্মে ক্লান্তি ভাব দূর করার জন্য আমরা পানি খেয়ে থাকি। মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ পানি খাওয়ার সময় কিছু আমল বা নিয়ম মেনে চলতেন। নিম্নে ইসলামে পানি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করা হলোঃ

বিসমিল্লাহ পড়াঃ পানি খাওয়ার সময়ে ইসলামিক আদর্শে, প্রথমে "বিসমিল্লাহ" পড়তে হবে। বিসমিল্লাহ বলে কোন কিছু শুরু করলে সেটা আল্লাহর নামে শুরু হয়। বিসমিল্লাহ অর্থ "আমি আল্লাহর নামে শুরু করছি"।

ডান হাতে পানি খাওয়া: ইসলামে সব সময় ডান হাতে পানি খাওয়ার ব্যাপারে বিশেষ তাগিদ দিয়েছেন। মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেছেন তোমরা কখনো বাম হাতে পানি পান করবে না। কেননা শয়তান বাম হাতে পানি পান করতেন।

বসে পানি খাওয়াঃ এক হাদীসে এসেছে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বসে পানি খাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীদের মতে বসে পানি খাওয়া অনেক সুফল রয়েছে। ইসলামে বসে পানি খাওয়া সুন্নত।

তিন নিঃশ্বাসে পানি খাওয়াঃ আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ বলেছেন, তোমরা কখনো এক নিঃশ্বাসে পানি পান করবে না। বরং দুই বা তিন্নিশ্বাসে পানি করবে। তিন নিঃশ্বাসে পানি পান করাও সুন্নত।

পানি খাওয়ার পর আলহামদুলিল্লাহ বলাঃ অনেক হওয়ার পর আলহামদুলিল্লাহ বলা সুন্নত। তাই পানি খাওয়ার পর আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করার জন্য আলহামদুলিল্লাহ বলতে হবে। পানি ছাড়া কোন জীবের অস্তিত্ব সম্ভব নয়। তাই মহান রাব্বুল আলামিনের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনের জন্য পানি খাওয়ার পর আলহামদুলিল্লাহ বলতে হয়

পরিশেষে আপনাদের সকলের উদ্দেশ্যে বলতে চাই পানি যেহেতু আল্লাহর একটি বড় নিয়ামত। তাই ইসলামে পানি খাওয়ার নিয়ম গুলো সম্পর্কে মেনে চলুন। এছাড়াও পানির অপচয় বন্ধ করুন এবং পানি সংরক্ষণ করতে শিখুন।

কতক্ষণ পর পর পানি খাওয়া উচিত

কতক্ষণ পরপর পানি খাওয়া উচিত আপনারা কি জানেন? আপনাদের মধ্যে অনেকেই এ বিষয়ে জানতে চান। আমারে এই প্রতিবেদনটি পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কতক্ষণ পরপর পানি খাওয়া উচিত। শুধু পানি খেলেই হবে না কতক্ষন পরপর পানি খাওয়া উচিত এ সম্পর্কে আমাদের অবশ্যই জানতে হবে। আমাদের শরীরকে সুস্থ, সবল, কর্মকম ও সতেজ রাখতে পানির উপকারিতা অপরিসীম।

দৈনন্দিন জীবনে আমাদের শরীরের জন্য দুই থেকে তিন লিটার পানির চাহিদা থাকে।সকালে খালি পেটে পানি খেলে পেট ভরা থাকে ফলে অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রয়োজন হয় না।এজন্য সকালে খাবার খাওয়ার অন্ততপক্ষে ৩০ মিনিট পূর্বেপানি খাওয়া খাওয়া ভালো।

শরীরে চাহিদা অনুযায়ী পরিমাণ মত যে পরিমান পানি খাওয়া উচিত সে পরিমান পানি খেতে হবে। পিপাসা পেলেই পিপাসা মেটানোর জন্য পানি পান করতে হবে। তবে রাতে বেশি পরিমাণে পানি পান না করাটাই উচিত। কতক্ষণ পরপর পানি খাওয়া উচিত এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করে শরীরে পানি চাহিদার উপর তাই পিপাসা লাগলে পানি পান করুন।

মন্তব্য

পাঠক বন্ধুগণ, আমি এই আর্টিকেলের শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। আশা করি আপনারা এই আর্টিকেলটি পুরোটা মনোযোগ সহকারে পড়েছেন। পড়ার মাধ্যমে জানতে পেরেছেন সকালে খালি পেটে পানি খাওয়ার উপকারিতা, ইসলামে পানি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। আপনারা যদি আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনিও সকালে খালি পেটে পানি খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন।

এরকম আরো গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমার ওয়েবসাইটটিতে প্রতিনিয়ত পরিদর্শন করুন। এবং প্রিয়জনদের সাথে ছরিয়ে দিয়ে পাশে থাকুন। আপনি চাইলে মতামত বক্সে আপনার মতামত জানাতে পারেন। আবার দেখা হবে নতুন কোন আর্টিকেলের মাধ্যমে। আপনাদের সুসাস্থ্য কামনা করি। সে পর্যন্ত সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন এবং প্রিয়জনদের ভালবাসুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url