কিডনি রোগের কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার এবং কিডনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রাজশাহী

কিডনি রোগের কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার এবং কিডনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রাজশাহী সম্পর্কে জানার জন্য আপনি কি বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করছেন? তাহলে আজকের এই পোস্টটি শুধুমাত্র আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কিডনি রোগের কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার এবং কিডনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রাজশাহী সম্পর্কে।
কিডনি রোগের কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার
তাই এই পোস্টটি আপনাকে মনোযোগ সহকারে ও ধৈর্য ধরে পড়তে হবে। এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কিডনি রোগের কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার এবং কিডনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রাজশাহী সম্পর্কে প্রয়োজনীয় সব তথ্য। তাহলে চলুন সময় নষ্ট না করে মূল আলোচনায় যাওয়া যাক।

সূচনা

কিডনি রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার এবং কিডনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রাজশাহী। এই সকল বিষয়গুলো সম্পর্কে আমার এই প্রতিবেদনটিতে আমি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানার জন্য এই প্রতিবেদনটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য অনুরোধ রইল। এই প্রতিবেদনটিতে আমি আরোও আলোচনা করার চেষ্টা করেছি।

কিডনির পয়েন্ট কত হলে স্বাভাবিক, কিডনি টেস্ট নাম লিস্ট ও কিডনি রোগের ওষুধের নাম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। আশা করি নিত্য আলোচনাগুলো পড়তে আপনার ভালো লাগবে। পাঠক বন্ধুগণ তাহলে চলুন বিস্তারিত আলোচনার মাধ্যমে জেনে নিন কিডনি রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার এবং কিডনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রাজশাহী সম্পর্কে।

কিডনি রোগের কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার

কিডনি রোগের কারণ


প্রতিবছর লাখ লাখ মানুষ কিডনি রোগে আক্রান্ত হয় এবং মৃত্যুবরণ করে। মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হল কিডনি। কিন্তু আমাদের অনেকেরি অজানা শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই অঙ্গটির কিভাবে যত্ন নিতে হয়। দৈনন্দিন জীবনে আমাদের কিছু কর্মকাণ্ডের ফলে কিডনি ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আমার এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে আমি আলোচনা করতে চলেছি কিডনি রোগের কারণসমূহ সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে নিন কিডনি রোগের কারণসমূহ।

  • পর্যাপ্ত পানি পানের অভাবঃ কিডনি রোগের যতগুলো কারণ রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ ও পরিচিত কারণ হলো পর্যাপ্ত পানি পান করার অভাব। কিডনির প্রধান কাজ হল আমাদের শরীর থেকে পরিপাক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাজ্রপদার্থ অপসারণ করা এবং লোহিত রক্তকণিকার ভারসাম্য বজায় রাখা। তাই পর্যাপ্ত পানি পান না করার ফলে বৃক্কের রক্তপেবাহ হ্রাস পায়। যার ফলে রক্তের দূষিত রাসায়নিক পদার্থ জমা হয়।
  • দীর্ঘ সময় ধরে প্রস্রাব আটকে রাখাঃ কিডনি রোগের আরোও একটি অন্যতম কারণ হলো দীর্ঘ সময় ধরে প্রস্রাব আটকে রাখা। দীর্ঘ সময় ধরে প্রস্রাব আটকে রাখার ফলে কিডনিতে প্রসাবের চাপ বেড়ে যায়। এর ফলে কিডনি রোগ হয়। এছাড়াও প্রস্রাব আটকে রাখার ফলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয়।
  • অতিরিক্ত লবণ খাওয়াঃ খাবার-দাবারে মিশে থাকা লবণকে পরিপাক করা কিডনির অন্যতম কাজ। খাবার লবণ বা প্যাকেটজাত খাবারের যে সকল লবণ ব্যবহার করা হয় সেগুলো মানবদেহের শরীরে সোডিয়ামের একটি বড় উৎস। আমরা যখন অতিরিক্ত লবণ খায়, তখন এই সোডিয়াম প্রক্রিয়াজাত করতে কিডনির ওপর চাপ সৃষ্টি হয়। ফলে অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার ফলে কিডনি রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
  • প্রচুর ব্যাথা নাশক সেবনঃ অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে শরীরের সামান্য ব্যথাজনিত কারণে অনেকেই ব্যথা নাশক ঔষধ সেবন করে থাকে। এই ব্যথা নাশক ওষুধ সেবনের মাধ্যমে শরীরে কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলে কিডনিতে বিভিন্ন ধরনের জটিলতার সৃষ্টি হয় এবং কিডনির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
  • অতিরিক্ত প্রোটিন খাওয়াঃ অতিরিক্ত প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন গরুর লাল মাংস, খাসির চর্বিযুক্ত মাংস খাওয়ার ফলে কিডনি রোগ হওয়ার আশঙ্কা অনেক বেড়ে যায়। এই প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবারগুলো কিডনির উপর চাপ প্রয়োগ করে। যার কারণে কিডনি রোগ হয়ে থাকে।
  • ধূমপান ও অ্যালকোহলে আসক্তিঃ যে সকল ব্যক্তি ধূমপান ও অ্যালকোহলের আসক্ত তাদের কিডনি রোগ হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। এর কারণ হলো এলকোহলে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের টক্সিন। শরীর থেকে এই টক্সিন বের করতে কিডনিকে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়।
  • সর্দি কাশিকে অবজ্ঞা করাঃ সাধারণত অনেকেই সর্দি কাশি হলে অবজ্ঞা করে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে এই সর্দি-কাশি কিডনি রোগের কারণ হয়ে থাকে। এছাড়াও উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, অটোইমিউন রোগ এবং জেনেটিক ফ্যাক্টর এগুলো কিডনি রোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

কিডনি রোগের লক্ষণ

কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীদের প্রাথমিক পর্যায়ে তেমন কোন লক্ষণই বুঝতে পারা যায় না। এটা কিডনি রোগের একটা বড় সমস্যা। এ রোগটি মানব দেহকে নিরবে ক্ষতি করে। ধীরে ধীরে কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীর লক্ষণগুলো প্রকাশ পায়। তাই আপনারা যারা জানেন না কিডনি রোগের লক্ষণ গুলো সম্পর্কে। তাদের অবশ্যই জেনে রাখা উচিত কিডনি রোগে প্রাথমিক লক্ষণগুলো কি কি। আমার এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে আমি আলোচনা করতে চলেছি কিডনি রোগের লক্ষণগুলো সম্পর্কে।

  • প্রসাবে পরিবর্তন অর্থাৎ স্বাভাবিকের চেয়ে প্রসব কম হয়।
  • প্রসবের সময় ব্যাথা এবং প্রসাবের সাথে রক্ত বের হয়।
  • কোমরের দুই দিকে ব্যথা এবং এই ব্যথা তলপেটে ছড়িয়ে যায়।
  • অতিরিক্ত ওজন বা হ্রাস এবং দেহে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়।
  • রোগীর সারা দেহ ও মুখমণ্ডল ফুলে যায়।
  • বমি বমি ভাব হয় ও খাবারের অরুচি দেখা দেয়।
  • চামড়াতে চুলকানি ত্বকের সমস্যা ও রং পরিবর্তন।
  • শীত বোধ হয় ও শরীরের ক্লান্তি বা অবসাদ দেখা দেয়।
  • কোন কিছুতে মনোযোগ দিতে অসুবিধা হয়।
  • মাঝে মাঝে মাথা ব্যথা হওয়া।

কিডনি রোগের প্রতিকার

কিডনি রোগ বর্তমানে সমগ্র পৃথিবীতে মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। বাংলাদেশেও এই রোগের ভয়াবহতা প্রকট। উন্নত দেশের তুলনায় আমাদের দেশ দারিদ্র হওয়ার কারণে এই কিডনি রোগের যথাযথ চিকিৎসা সম্ভব হয় না। তাই কিডনি রোগের চিকিৎসার চেয়ে প্রতিকারের উপর আমাদের সকলের মনোযোগ দেওয়া উচিত। আমাদের সচেতনতা ও প্রতিকারই পারে কিডনি রোগের ভয়াবহতা কমাতে। এই রোগের প্রতিকারে করণীয় উপায় গুলো হলোঃ

  • রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক রাখা
  • অতিরিক্ত লবণ খাওয়ার অভ্যাস পরিহার করা
  • নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করা ও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা
  • নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করা এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা
  • ধূমপান ও অ্যালকোহল থেকে দূরে থাকা
  • বেশি পরিমাণে শাকসবজি ও তাজা ফলমূল খাওয়া
  • বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ব্যথা নাশক ওষুধ সেবন না করা।
  • যে সকল ফলমূল খেলে কিডনির সমস্যা হয় সেগুলো থেকে দূরে থাকা।

কিডনির পয়েন্ট কত হলে স্বাভাবিক

কিডনির পয়েন্ট কত হলে স্বাভাবিক এটা অনেকেই জানতে চায়। কিডনির পয়েন্ট কত হলে স্বাভাবিক এটা জানার জন্য ডাক্তার ক্রিয়েটিনিন গ্লোমেরুলার পরিস্রাবণ হার বা GFR পরীক্ষা করেন। এই ক্রিয়েটিনিন হল এক ধরনের রাসায়নিক উপাদান যেটা নির্ভর করে একজন মানুষের শরীরের পেশির উপর। অর্থাৎ যার পেশির পরিমাণ বেশি তার শরীরে রক্তে ক্রিয়েটিনিনের পরিমাণ বেশি তৈরি হয়।

ক্রিয়েটিনিনের উপর নির্ভর করে কিডনির পয়েন্ট কত হলে স্বাভাবিক হয়। তাহলে জেনে নিন ক্রিয়েটিনিনের পরিমাণ কত হলে স্বাভাবিক। একজন নারীর ক্ষেত্রে প্রতি ডেসিলিটার রক্তে ক্রিয়েটিনেন পরিমাণ থাকে 0.৫ থেকে ১.১ মিলিগ্রাম। অপরদিকে একজন স্বাভাবিক পুরুষের রক্তে ক্রিয়েটিনিনের পরিমাণ থাকে 0.৬ থেকে ১.২ মিলিগ্রাম। তুলনামূলকভাবে মহিলাদের চেয়ে পুরুষের ক্রিয়েটিনিনের পরিমাণ বেশি কারণ পুরুষের শরীরে পেশি সংখ্যা বেশি।

বয়স ভেদে ক্রিয়েটিনিনের পরিমাণ ভিন্ন ভিন্ন হয়। এছাড়াও জিএফআর ( GFR) এর মাধ্যমে কিডনির পয়েন্ট নির্ণয় করা যায়। জরএফআর ৯০ মিলিলিটার হলে স্বাস্থ্যকর কিডনি। ৬০ মিলিলিটার এর কম হলে কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণ বা পর্যায়। এবং ৩০ মিলিলিটার বা তার কম জিএফএর হলে কিডনি রোগের শেষ পর্যায়।

কিডনি টেস্ট নাম লিস্ট


কারো কিডনি রোগ হলে কিডনি রোগ নির্ণয়ের জন্য চিকিৎসকগণ বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা দিয়ে থাকেন। এই পরীক্ষা নিরীক্ষা বা কিডনি টেস্ট এর মাধ্যমে কিডনির কার্যক্ষমতা ও ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা সম্ভব হয়। নিম্নে কয়েকটি কিডনি টেস্টের নাম আলোচনা করা হলো।

ব্লাড টেস্টঃ সিরাম ক্রিয়েটিনিন পরীক্ষা। এই টেস্টের মাধ্যমে রক্তে ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা পরিমাপ করা হয়। যা কিডনির ফাংশনের একটি ইন্ডিকেটর। ব্লাড ইউরিয়া নাইট্রোজেন (BUN), এই টেস্টের মাধ্যমে রক্তে ইউরিয়া নাইট্রোজেনের মাত্রা পরিমাপ করা হয়ে থাকে। এছাড়া eGFR (Estimated Glomerular Filtration Rate) এই টেস্টের মাধ্যমে কিডনির ফিল্টারিং ক্ষমতা কতটুকু তা অনুমান করা করা যায়।

  • ইউরিন টেস্টঃ ইউরিন অ্যানালিসিস এই টেস্টের মাধ্যমে প্রসাবে প্রোটিন, রক্ত এবং অন্যান্য উপাদান নির্ণয় করা হয়।
  • ইমেজিং টেস্টঃ এই টেস্টের মাধ্যমে কিডনির আকার, অবস্থান এবং গঠন পরীক্ষা করা হয়। এছাড়াও সিটি স্ক্যান টেস্ট করে কিডনি এবং প্রসাবে থলিতে পাথরের উপস্থিতির চিত্র দেখা যায়।
  • বায়োপসিঃ বায়োপসি টেস্ট এর মাধ্যমে কিডনির একটি ছোট টিস্যু স্যাম্পল নিয়ে পরীক্ষা করে কিডনি ক্ষতির ধরন ও কারণ নির্ধারণ করা হয়।

কিডনি রোগের ঔষধের নাম

কিডনি রোগের ঔষধ শুধুমাত্র চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়া উচিত। শুধু কিডনি রোগের ঔষধ না অন্যান্য যে কোন রোগের ওষুধ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই খেতে হয়। আপনাদের মধ্যে অনেকেই এমন আছেন যারা কিডনি রোগের ঔষধের নাম সম্পর্কে জানতে চান। আমার এই প্রতিবেদনটিতে আমি চেষ্টা করেছি কিডনি রোগের এলোপ্যাথিক ও হোমিও উভয় প্রকারের ঔষধের নাম জানানোর।

অনেকের মনে প্রশ্ন আসে যে, কিডনি রোগের জন্য এলোপ্যাথি ভালো নাকি হোমিও ঔষধ ভালো। আপনাদের জানার সুবিধার্থে বলতে চায় কিডনি রোগের হোমিও ও অ্যালোপ্যাথি দুটায় সমানভাবে খুব কার্যকরী। কিডনি রোগীর শারীরিক অবস্থার ওপর ভিত্তি করে রোগী যেকোনো ধরনের ওষুধ সেবন করতে পারে। সুপ্রিয় পাঠক, তাহলে জেনে নিন কিডনি রোগের ঔষধের নাম সম্পর্কে।

  • এপিস মেলিফিকা (Apis Mallifica)
  • বেলাডোনা (Belladona)
  • কোনাভ্যালারিয়া (Conavalleria)
  • ক্যান্থারিস (Cantharis)
  • অরাম মুরিয়াটিকাম (Oram Muriaticum)
  • আর্সেনিকাম (Arsenicum)
  • মাজুন কুন্দুর (Majun Kundur)
  • সূজার্ণ (Sujarno)
  • সেলভিন (Cellvin)
  • এ্যালকুলি (Alculi)
  • সফূফ আমলা (Safoof Amla)
  • পামেট (Pamet)
  • নিমুলেন্ট (Nimulent)
  • জাবীন (Jabeen)
  • অরেঞ্জিন (Orangine)
  • জওয়ারিশ যরুনী (Jawarish Zarooni)

কিডনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রাজশাহী

কিডনি রোগ একটি মারাত্মক রোগ। সঠিক সময়ে কিডনি রোগের চিকিৎসা না করলে রোগীর মৃত্যু হতে পারে। তবে প্রাথমিক অবস্থায় কিডনি রোগের সঠিক চিকিৎসা করলে এ রোগ থেকে আরোগ্য লাভ করা যায়। এই রোগের চিকিৎসা হিসেবে মেডিসিন, ডায়ালাইসিস এবং নতুন কিডনি পুনঃস্থাপন বহুল পরিচিত। বিশেষজ্ঞ ও অভিজ্ঞ চিকিৎসকগণ রোগীর শারীরিক অবস্থা ও রোগের ধরন।

এবং আরো কয়েকটি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে কিডনি রোগীদের চিকিৎসা প্রদান করে থাকেন। কিডনি রোগের কাঙ্খিত চিকিৎসা পাওয়ার জন্য রাজশাহীর কয়েকজন কিডনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার সম্পর্কে আপনাদের জানানোর চেষ্টা করব। রাজশাহীর কিডনি রোগের বিশেষজ্ঞ ডাক্তার সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি ভবিষ্যতে উপকৃত হতে পারবেন। তাহলে চলুন জেনে নিন রাজশাহীর কিডনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার সম্পর্কে।

ডাঃ. স্বপন কুমার সাহা
এমবিবিএস (ডিএমসি), এমডি (নেফ্রোলজী) এমপিএইচ (ইপিডিমিওলজী)
রোগ ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
সহযোগী অধ্যাপক
নেফ্রোলজী বিভাগ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।

ডা: মো: নুরুল ইসলাম চৌধুরী
এমবিবিএস, এমডি(নেফ্রোলজী)
রোগ বিশেষজ্ঞ
সহকারী অধ্যাপক
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।

ডাঃ মোঃ নাসির উদ্দিন
এমবিবিএস, এমডি (নেফ্রোলজি)
কিডনী রোগ বিশেষজ্ঞ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল।

ডা: এ.কে.এম মনোয়ারুল ইসলাম
এমবিবিএস, ডিসিএম, এমডি(নেফ্রোলজি), এফএসিপি(আমেরিকা)
কিডনি রোগ ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান
কিডনি রোগ বিভাগ, রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।

ডা: মোহা: সিদ্দিকুর রহমান সোহেল
এমবিবিএস, এমডি(নেফ্রোলজি)
কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞ

ডা: সামিনা শারমিন
এমবিবিএস, এমডি(নেফ্রোলজী), পিএইচডি(জাপান), এএমসি গ্রাজুয়েশন(অস্ট্রেলিয়া)
কিডনী ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
সহকারী অধ্যাপক
ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল রাজশাহী

ডাঃ সামিরা খাতুন
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এমডি (নেফ্রোলজি)
কিডনি বিভাগ
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, রাজশাহী

শেষ কথা

পাঠক, আশা করি এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়েছেন এবং পড়ার মাধ্যমে ইতিপূর্বে জানতে পেরেছেন কিডনি রোগের কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার এবং কিডনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রাজশাহী সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্য। এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তহলে আমার এ পোস্টটি সকালের মাঝে ছড়িয়ে দিন।

এ রকম আরও গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় পোস্ট পেতে আমার ওয়েবসাইটটি প্রতিনিয়ত পরিদর্শন করুন। পরিশেষে বলতে চাই কিডনি রোগ সম্পর্কে সচেতন হন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ও সুস্থ থাকুন। আবারও দেখা হবে নতুন কোন পোষ্টের মাধ্যম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url