খালি পেটে ডাবের পানির উপকারিতা

পাঠক, খালি পেটে ডাবের পানির উপকারিতা আপনি কি তা জানতে চান? এবং আপনি কি ডাবের পানি পান করতে খুব পছন্দ করেন ও এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আগ্রহী। তাহলে আপনি সঠিক ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেছেন। এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত প্রশ্নের উত্তর খালি পেটে ডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা জানতে পারবেন।

খালি পেটে ডাবের পানির উপকারিতাতাই খালি পেটে ডাবের পানির উপকারিতা জানার জন্য আপনাকে এই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে ও ধৈর্য ধরে পড়তে হবে। কেননা এই আর্টিকেলটিতে আমি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি খালি পেটে ডাবের পানির উপকারিতা গুলো সম্পর্কে।

উপস্থাপনা

ডাবের পানি যেমন পুষ্টিকর তেমনি স্বাস্থ্য সম্মত। এই পানি খুব পছন্দের পানীয় হিসেবে সকলের কাছে বেশ পরিচিত ও জনপ্রিয়। বিশেষ করে গ্রীষ্মের সময় ডাবের পানির চাহিদা থাকে ব্যাপক। ডাবের পানিতে প্রতি ১০০ গ্রামে ১৬.৭ ক্যালোরি তথা ৭০ কিলো জুল খাদ্যশক্তি রয়েছে। ডাবের পানিতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ও অন্যান্য খনিজ পদার্থ রয়েছে। ডাবের পানিতে রয়েছে পানি ৯৫.৫%,

নাইট্রোজেন ০.৫% , ফসফরিক অ্যাসিড রয়েছে ০.৫৬%, পটাশিয়াম রয়েছে ০.২৫%,  ক্যালসিয়াম রয়েছে ০.৬৯%, ম্যাগনেসিয়াম অক্সাইড রয়েছে ০.৫৯%, লৌহ রয়েছে ০.৫% এবং চিনি ০.৮০%।আমারে প্রতিবেদন দুটি পারার মাধ্যমে আপনি আরো জানতে পারবেন ডাবের পানি কখন খাওয়া ভালো, ডাবের পানি খাওয়ার নিয়ম ও ডাবের পানি সংরক্ষণের উপায় এবং ডাবের পানির অপকারিতা। তবে চলুন সময় দীর্ঘায়িত না করে মূল আলোচনায় যাওয়া যাক।

খালি পেটে ডাবের পানির উপকারিতা

খালি পেটে ডাবের পানি খাওয়ার উপকারিতা অনেক। নিয়মিতভাবে খালি পেটে ডাবের পানি পান করলে এমন কিছু কিছু রোগ আছে যা শরীরে বাসা বাঁধতে পারে না। ডাবের পানি শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এছাড়া ডাবের পানিতে থাকা বিভিন্ন উপাদান যেমন- অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যামাইনো অ্যাসিড, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম,

 ম্যাগনেসিয়াম, মেঙ্গানিজ এবং জিঙ্ক বিভিন্নভাবে শরীরিক গঠনে সহযোগিতা করে। তাই শরীরের জন্য ডাবের পানি পান করার উপকারিতা অপরিসীম। বিভিন্ন প্রতিবেদন ও গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন খালি পেটে ডাবের পানি পান করলে বিভিন্ন প্রকার রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। সুপ্রিয় পাঠক আমার আজকের এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক খালি পেটে ডাবের পানির উপকারিতা সম্পর্কে।

হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতিতেঃ ডাবের পানিতে ক্যালসিয়াম রয়েছে। যা হাড়কে শক্ত ও মজবুত করে।এছাড়াও হাড়ের কাঠামো ঠিক রাখার পাশাপাশি হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে বিশেষভাবে সাহায্য করে। এবং ডাবে থাকা ম্যাগনেসিয়ামও এক্ষেত্রে নানাভাবে সাহায্য করে থাকে।

শরীরকে বিষমুক্ত করেঃ শরীরে থাকা বিভিন্ন রকম ক্ষতিকারক টক্সিন পদার্থ বের করে শরীরকে বিষমুক্ত করে ডাবের পানি। তাই শরীরকে বিষমুক্ত করতে ডাবের পানির কোন বিকল্প হয় না। প্রাকৃতিক এই উপাদানটি প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পান করলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির সাথে সাথে শরীরকে সক্ষম করে তুলে।

ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখেঃ ডাবের পানিতে থাকা অ্যামাইনো এসিড ও ডায়াটোরিক ফাইবার ইনসুলিনের কর্মক্ষমতা দ্বিগুণ বাড়িয়ে দেয়। এর ফলে ব্লাড সুগার সহজে নিয়ন্ত্রণে থাকে। আর যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে এবং যারা ব্ল্যাডফোর নিয়ন্ত্রণ করতে চান। তারা খালি পেটে ডাবের পানি পান করার অভ্যাস করুন। 

কিডনির ক্ষমতা বাড়ায়ঃ ডাবের পানিতে বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে রয়েছে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম যা কিডনির কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এর সাথে কিডনি বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে  বিশেষ ভূমিকা পালন করে। সেই সাথে শরীর থেকে ইউরিনের সঙ্গে টক্সিন বের করে নানাবিধ জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা কমায়।

শরীর এবং ত্বকের বয়স কমেঃ প্রতিদিন খালি পেটে ডাবের পানি পান করলে শরীর এবং ত্বকের বয়স কমে। কেননা ডাবের পানিতে রয়েছে সাইটোকিনিস নামে একটি অ্যান্টি-এজিং উপাদান ত্বকে বয়সের ছাপ কমিয়ে তারণ্য বজায় রাখে। সেই সাথে ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতেও সাহায্য করে। 

ওজন হ্রাসে পায়ঃ ডাবের পানিতে থাকা কিছু উপকারী এনজাইম হজম ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও মেটাবলিজমের উন্নতিতেও সাহায্য় করে। ফলে খাবার খেলে সহজেই হজম হয় এবং শরীরে মেদ জমে না। নিয়মিত ডাবের পানি পান করতে ওজন স্বাভাবিক থাকে।        

হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখেঃ হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ডাবের পানি খুব কার্যকরী। প্রতিদিন খালি পেটে ডাবের পানি পান করলে হার্টের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। ডাবের পানি শরীর থেকে বাজে বা খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল এর পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে। শরীরে কোলেস্টোরেলের মাত্রা কম থাকার ফলে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা থাকে না। 

পানির ঘাটতি মেটায়ঃ শরীরে পানির ঘাটতি মেটাতে ডাবের পানি কোন বিকল্প নেই। ডাবের পানিতে থাকা ইলেকট্রোলাইট কম্পোজিশন ডায়রিয়া ও বমির মত সমস্যা থেকে বাচায়। এছাড়া শরীরের ভিতরে খনিজের ঘাটতি মেটাতেও ডাবের পানি ভূমিকা পালন করে।

ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করেঃ ডাবের পানিতে রয়েছে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম যা উচ্চ রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ রাখে। সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গেছে পটাশিয়াম শরীরে লবণে ভারসাম্য বজায় রাখে ফলে ব্লাড প্রেসারকে স্বাভাবিক করে। তাই পারিবারিক দিক থেকে যাদের উচ্চ রক্তচাপ বা ব্লাড প্রেসার রয়েছে। তাদের প্রতিদিন খালি পেটে ডাবের পানি পান করা উচিত।

ডাবের পানি কখন খাওয়া ভালো

বিভিন্ন খনিজ উপাদান সমৃদ্ধ ডাবের পানি এক অলৌকিক পানীয়। তাই ডাবের পানির উপকারিতার কথা বলে শেষ করা যাবে না। বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে যখন প্রচন্ড তাপপ্রবাহ চলে। তখন তাপ প্রবাহের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে শরীরকে তাৎক্ষণিকভাবে শক্তি যোগিয়ে সতেজ রাখে ডাবের পানি। ডাবের পানি পান করার নির্দিষ্ট কোন সময় নেই। 

সারাদিনে যেকোনো সময় ডাবে তাজা পানি পান করা যায়। তবে দিনের একটা নির্দিষ্ট সময় ডাবের পানি পান করলে স্বাস্থ্যের জন্য দ্বিগুণ উপকারিতা পাওয়া যায়। সুপ্রিয় পাঠক, আমারি প্রতিবেদনটিতে আমি আলোচনা করতে চলেছি ডাবের পানি কখন খাওয়া ভালো সে সম্পর্কে। সকালে খালি পেটে ডাবের পানি পান করলে দ্বিগুণ ফল পাওয়া যায়। 

সকালে খালি পেটে ডাবের পানি খেলে শুয়ে পানিশূন্যতা দূর হয়। সকালে ডাবের পানি পান করলে এই পানি আপনাকে পরিপূর্ণতা দেবে এবং অতিরিক্ত আহার প্রতিরোধ করবে। তাই খাওয়ার আগে ডাবের পানি পান করলে খাবার দ্রুত হজম হবে এবং শরীরে গ্যাস হতে দেয় না। 

এছাড়াও খাওয়ার আগে ডাবের পানি পান করলে শরীরে ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য ঠিক থাকে ফলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। আপনি চাইলে শারীরিক পরিশ্রম করার পর ডাবের পানি খেতে পারেন।কেননা শারীরিক পরিশ্রমের পর শরীর থেকে ইলেকট্রোলাইট কমতে থাকে। তাই হারানো ইলেকট্রোলাইট পূর্ণ করতে এবং ক্লান্তি ও অবসাদের বিরুদ্ধে লড়তে ডাবের পানি পান করতে পারেন।

ডাবের পানি খাওয়ার নিয়ম

স্বাভাবিকভাবে ডাবের পানি পান করা হয়ে থাক। এছাড়াও দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন রকম খাবারের সাথে ডাবের পানি নানাভাবে যোগ করা যায়। সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর নিয়ম হলো ডাবের পানি চুমুক দিয়ে পান করা। সাধারণত গ্রামগঞ্জে ও হাটবাজারে এমনকি শহরের বড় বড় মোড় গুলোতে ডাব কিনতে পাওয়া যায়। 

ডাব কেটে ডাবের পানি অশ্বাস গ্রহণ করার মাধ্যমে ডাবের আসল স্বাদ পাওয়া যায়। এছাড়াও তাজা ফলের জুসের সাথে ডাবের পানি মিশেও পান করা হয়ে থাকে। এছাড়াও ভাত ও বিভিন্ন রকম রান্নায় ডাবের পানি ব্যবহার করলে সেই রান্নার স্বাদ ও ঘ্রাণ বেড়ে আরো দ্বিগুণ হয়। তাই আপনি চাইলে রান্নার ধাপে পানি ব্যবহার করতে পারেন। 

ডাবের পানি সংরক্ষণের উপায়

ডাবের পানি সংরক্ষণের উপায় না জানার কারণে এই অতি প্রয়োজনীয় মূল্যবান পানীয়র পুষ্টি উপাদান সঠিকভাবে পাওয়া যায় না। তাই আপনি যদি ভালোভাবে ডাবের পানি সংরক্ষণ উপায় জেনে নিতে চান তাহলে আমার এই প্রতিবেদনটির সাথেই থাকুন। ডাবের পানি অতি পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এক পানীয়। এই পানি দীর্ঘ সময় ধরে সংরক্ষণ করা যায়। নিম্নে ডাবের পানি সংরক্ষণের কিছু উপায় আলোচনা করা হলো-

প্রক্রিয়াজাতকরণঃ প্রথমে ডাব ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিন। এরপর ডাব থেকে পানি বের করে মসলিন কাপড়ে ছেঁকে নিন। তারপর ডাবের পানি ৯০ থেকে ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়া তাপমাত্রায় ১০ মিনিট পাস্তুরাইজ করুন। এরপর পাস্তুরাইজেশনের পর ডাবের পানিতে ১০০ ppm টাসিয়াম মেটাবাইসালফাইট
এবং ০.০৫% কার্বক্সিমিথাইল সেলুলোজ যোগ করুন।

বোতলজাতকরণঃ এর জন্য প্রথমে কাছের বোতলগুলো গরম পানিতে ধুয়ে জীবাণুমুক্ত করে নিতে হবে।এবার গরম অবস্থায় ডাবের পানি বোতলে পূর্ণ করতে হবে এবং বোতলগুলো ভালোভাবে ছিপি দিয়ে বন্ধ করে দিতে হবে। তারপর বোতলগুলো শুষ্ক ও ঠান্ডা জায়গায় সংরক্ষণ করতে হবে।

ফ্রিজিংঃ  ডাবের পানি ফ্রিজে সংরক্ষণ করা যায়।

বরফ তৈরিঃ ডাবের পানি দিয়ে বরফ তৈরি করে সংরক্ষণ করা যায়।

ডাবের পানি সংরক্ষণের সময়কাল 

প্রক্রিয়াজাতকৃত ডাবের পানি: ৬-৮ মাস

ফ্রিজে সংরক্ষিত ডাবের পানি: ২-৩ মাস

ডাবের পানির বরফ: ৪-৬ সপ্তাহ

ডাবের পানির অপকারিতা

উপরের প্রতিবেদনটির অর্থাৎ ডাবের পানির উপকারিতার সম্পর্কে আপনারা ইতিমধ্যে বিস্তারিতভাবে জেনেছেন। ডাবের পানির উপকারিতার কথা বলে শেষ করা যায় না সত্যি। কিন্তু এর কিছু অপকারিতাও রয়েছে। যা আমাদের মধ্যে অনেকেই জানে না। একটা কথা মাথায় রাখতে হবে প্রতিটি জিনিসের যেমন উপকারিতা আছে এর কিছু অপকারিতা রয়েছে। আর যে কোন জিনিসের অতিরিক্ত ব্যবহার করলে তা অপকারিতা হিসেবে বিবেচিত হয়। তাহলে চলুন জেনে নিন ডাবের পানির কিছু অপকারিতা- 

  • ডাবের পানিতে চিনির পরিমাণ খুব অল্প থাকলেও এতে ক্যালোরি পরিমাণ থাকে খুব বেশি। তাই যে সকল ব্যক্তি ওজন কমাতে চান তাদের ডাবের পানি অতিরিক্ত পান না করাটাই উত্তম। 
  • অতিরিক্ত পরিমাণে ডাবের পানি পান করলে রক্তের শর্করা মাত্রা বৃদ্ধি পায়, ফলে যারা ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত তাদের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর ডাবের পানি পান করা।
  • ডাবের পরিমাণ যেহেতু প্রচুর সোডিয়াম বিদ্যমান। তাই অতিরিক্ত পরিমাণে ডাবের পানি পান করলে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগ হওয়ার ঝুঁকি থাকে।

যেকোনো প্রকারের খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে মানবদেহের জন্য সমস্যার সৃষ্টি হয়। তাই পুষ্টি সমৃদ্ধ ডাবের পানির সুফল বা উপকারিতা পেতে হলে নির্দিষ্ট পরিমাণ ডাবের পানি পান করতে হবে। এবং কয়েকদিন পর পর বিরতি রেখে ডাবের পানি পান করতে হবে। 

মন্তব্য

পাঠক, আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে আপনার ভালো লেগেছে। এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে ইতিপূর্বে আপনি জানতে পেরেছেন এ খালি পেটে ডাবের পানির উপকারিতা। এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় ধরে আমার এই আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। এই আর্টিকেলটি পরে আপনি যদি সামান্য পরিমাণ উপকৃত হয়ে থাকেন। 

তাহলে আর্টিকেলটি আপনি আপনার প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করুন। আরো গুরুত্বপূর্ণ নতুন নতুন আর্টিকেল পেতে আমার ওয়েবসাইট www.sumonworld.com এ প্রতিনিয়ত পরিদর্শন করুন। আপনি চাইলে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত কমেন্ট বক্সে লিখতে পারেন। ভালো থাকুন ও সুস্থ থাকুন। আল্লাহ হাফেজ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url