হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়
হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় আপনি কি জানতে চাইছেন? এছাড়া আপনি কি হাই প্রেসারের সমস্যায় ভুগছেন? তাহলে আপনি সঠিক ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেছেন। আজকের এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়।
হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় জানার জন্য এই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে ও ধৈর্য ধরে আপনাকে পড়তে হবে। কেননা আমার এই আর্টিকেলটিতে আমি বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়। তাহলে চলুন সময় নষ্ট না করে মূল আলোচনা যাওয়া যাক।
উপস্থাপনা
হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ বা আইপার টেনশন একটি বহুল পরিচিত রোগ। সময় মত হাই প্রেসার চিহ্নিত না করতে পারলে এবং চিকিৎসা গ্রহণ না করলে। এই হাই প্রেসারের কারণে হার্ট অ্যাটাক ও স্টকের মত মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যার সৃষ্টি হয়। অনেক প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি হাইপ্রেসারে ভুগে থাকেন। কিন্তু তারা এই রোগ সম্পর্কে অবগত না।
আরও পড়ুনঃ লো প্রেসারের ঘরোয়া চিকিৎসা জেনে নিন
একজন সুস্থ মানুষের রক্তচাপ সাধান্ত ১২০/৮০ মিলিমিটার মার্কারি থাকে। কিন্তু এই রক্তচাপ পর পর দুইদিন যদি ১৪০/৯০ মিলিমিটার মার্কারি এর বেশি থাকে তখন সেটিকে উচ্চ রক্তচাপ বা হাই প্রেসার বলে চিহ্নিত করা হয়। তবে রোগীর বয়স যদি 80 বছরের উর্ধ্বে হয় তাহলে রক্তচাপের পরিমাণ আরো বেশি হতে পারে।
আমারে আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়। আরোও জানতে পারবেন হাই প্রেসার বেড়ে যাওয়ার কারণ, হাই প্রেসার কমানোর ওষুধের নাম, হাই প্রেশার বেড়ে যাওয়ার লক্ষণ এবং হাই প্রেসার কমানোর খাবার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। তাই এই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনাগুলো করার জন্য এই আর্টিকেলটির সাথে থাকুন।
হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়
হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর বা নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য ঘরোয়া ভাবে জীবনযাত্রার কিছু পরিবর্তন আনা দরকার। হাই প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা গেলে বিভিন্ন রকম অসুখ-বিসুখ থেকে দূরে থাকা সহজ হয়। হঠাৎ করে হাই প্রেসার হলে অনেকেই জানে না তাৎক্ষণিকভাবে ঘরোয়া উপায়ে কি করতে হয়।
আমার এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করতে চলেছি হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক হঠাৎ হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ কমানোর কিছু ঘরোয়া উপায়।
আদাঃ হঠাৎ হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে আদা খুব কার্যকরী। আদা হৃদপিন্ডের সংকোচন এর শক্তি ও হারকে কমায়। এক কাপ পরিমাণ পানিতে কয়েক টুকরা আদা কুচি কুচি করে কেটে পাঁচ মিনিট সিদ্ধ করুন। এরপর আদা সিদ্ধ পানি হালকা কুসুম অবস্থায় চায়ের মতো করে পান করুন। দেখবেন হাই পেশার অনেকটা কমে গেছে।
রসুনঃ হাই প্রেসার বা বছর রক্তচাপ কমাতে রসুনের কোন জুড়ি নেই। হঠাৎ হাই প্রেসার কমাতে ঘরোয়া ভাবে রসুন খুব উপকারী। তাই হঠাৎ করে কারো হাই প্রেসার বেড়ে গেলে তাৎক্ষণিকভাবে দুই থেকে তিন কোয়া রসুন নিয়ে সরাসরি কাঁচা চিবিয়ে খেয়ে নিন বা রসুন কুচি কুচি করে কেটে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। লক্ষ্য করে দেখবেন পেশার অনেকটা নিয়ন্ত্রণ চলে এসেছে।
আপেল সিডার ভিনেগারঃ হাই প্রেসার কমাতে আপেল সিডার ভিনেগারের ভূমিকা অনেক। শরীরের নামক এক এনজাইমের কার্যকলাপ কমাতে এবং উচ্চ রক্তচাপের বিরুদ্ধে লড়তে আপেল সিডার ভিনেগার সাহায্য করে। তাই এক গ্লাস পরিমাণ গরম পানিতে দুই থেকে তিন চা চামচ আপেল সিডার ভিনেগার যোগ করে পান করলে হাই প্রেসার অনেকটা কমানো সম্ভব।
লেবুর রসঃ হাই প্রেসার কমাতে লেবুর রস ব্যাপক জনপ্রিয়। নিয়মিত যোগ ব্যায়ামের পাশাপাশি প্রতিদিন সকালে খালি পেটে লেবুর রস পান করলে হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ কমতে থাকে। আপনি চাইলে প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস হালকা কুসুম গরম পানির সাথে একটা লেবুর অর্ধেক রস ভালোভাবে মিশিয়ে পান করলে তাৎক্ষণিকভাবে হাই প্রেসার কমানো সম্ভব।
মানসিক চাপ কমানোঃ অতিরিক্ত মানসিক চাপ অর্থাৎ যে কোন বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তা করা। সারাক্ষণ একটা জিনিস নিয়ে বেশি কোন ভাবা এর ফলে আমাদের শরীরের উপর প্রভাব পড়ে। অতিরিক্ত মানসিক চাপের কারণে আমাদের শরীরে পেশিগুলো চাপের মুখে পড়ে। এর কারণে বেড়ে যায় রক্তচাপ।
তাই হাই প্রেসার কমানোর জন্য প্রথমে আপনাকে মানসিক চাপ কমাতে হবে। যেকোনো প্রকারের সমস্যায় মাথা ঠান্ডা রেখে তার সমাধান করতে হবে। প্রয়োজনে নির্জন পরিবেশে মাঝেমধ্যে মেডিটেশন করতে হবে। মেডিটেশন করলে মানুষের চাপ অনেকটা কমে যায়। এর ফলে মাথা ঠান্ডা রেখে যেকোনো সমস্যার সমাধান সহজে করা সম্ভব হয়।
ওজন নিয়ন্ত্রণ করাঃ হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার প্রধান ও অন্যতম কারণ হলো অতিরিক্ত ওজন। তাই যাদের অতিরিক্ত ওজন তাদের মধ্যে বেশিরভাগ ব্যক্তি হাই প্রেসারে ভুগছেন। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য খাবারের পরিবর্তন আনার সাথে সাথে প্রতিদিন যোগ ব্যায়াম করতে হবে।
অতিরিক্ত লবণ খাওয়া যাবে নাঃ আমাদের মাঝে এমন অনেক ব্যক্তি আছে যারা খাবারে অতিরিক্ত লবণ খায়। যে কোন খাবারে পর্যাপ্ত পরিমাণ বা পরিমাণ মতো লবণ থাকা সত্ত্বেও বাড়তিভাবে ভাতের সাথে কাঁচা লবণ খায়। আমরা হয়তো কমবেশি সকলেই জানি যে অতিরিক্ত লবণ খেলে হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপের মাত্রা বেড়ে যায়। তাই খাবারে সঠিক মাত্রায় লবণ ব্যবহার করে হাই প্রেসার কমানো সম্ভব।
খাবারের পরিবর্তন আনাঃ হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় হিসেবে দৈনন্দিন জীবনে খাদ্য তালিকায় কিছুটা পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। যাদের খাদ্য তালিকায় অতিরিক্ত চর্বি ও ফ্যাট জাতীয় খাদ্য থাকে। তাদের হাই প্রেসার বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে যায়। আবার বেশি পরিমাণে কোলেস্টেরল যুক্ত বিভিন্ন রকম খাদ্য খেলেও হাই প্রেসার বেড়ে যায়। তাই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খাদ্য তালিকায় পরিবর্তন আনতে হবে।
নিয়মিত শরীর চর্চা করাঃ হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়ে এর মধ্যে নিয়মিত শরীর চর্চা করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। নিয়মিত বিভিন্ন রকমের শরীর চর্চার মাধ্যমে হৃদযন্ত্র ভালো থাকে এর সাথে ওজনও নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হয়। ফলে হাই প্রেসার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। তাই প্রতিদিন অন্তত ১০ থেকে ১৫ মিনিট করে দুইবার হালকা ব্যায়াম, ইয়োগা ও মেডিটেশন করতে পারেন।
ধূমপান ও মদ্যপান থেকে বিরত থাকাঃ ধূমপান ও মদ্যপান খুবই খারাপ অভ্যাস। ধূমপান ও মধ্যপানের ফলে স্বাস্থ্যের যেমন ক্ষতি হয় ঠিক একই সাথে অর্থের অপচয় হয়। এই ধূমপান ও মদ্যপানের কারণে হঠাৎ করে হাই প্রেসার বেড়ে যেতে পারে। তাই হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ কমানোর জন্য এই খারাপ ও বদ অভ্যাসটি থেকে বিরত থাকতে হবে।
হঠাৎ প্রেসার বেড়ে যাওয়ার কারণ
রক্তচাপের মাত্রা স্বাভাবিক থেকে বেড়ে যাওয়ার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। হঠাৎ প্রেসার বেড়ে যাওয়ার সুনির্দিষ্ট কোন কারণ নেই। তবে আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাপনের বেশ কিছু কারণে হাই প্রেসার বেড়ে যায়। আমার এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন হঠাৎ প্রেসার বেড়ে যাওয়ার কিছু কারণ। হঠাৎ প্রেসার বেড়ে যাওয়ার কারণ গুলো নিম্নরূপ-
- খাবারে অতিরিক্ত বা বেশি পরিমাণে লবণ গ্রহণ করা
- অনিয়ন্ত্রিত মাত্রায় মদ্যপান ও ধূমপান করা
- শরীরের অস্বাভাবিক ওজন বৃদ্ধি
- নিয়মিতভাবে হাই প্রেসার চেকআপ না করা
- বয়স ৬৫ বছরের বা তার উর্ধ্বে হওয়া
- পর্যাপ্ত পরিমাণে সবুজ শাক-সবজি ও তাজা ফলমূল না খাওয়া
- রাতে পর্যাপ্ত অর্থাৎ ৬ থেকে ৮ ঘণ্টা না ঘুমানো
- অতিরিক্ত পরিমাণে চা কফি বা কোমল পানীয় পান করা
- পরিবারের মা, বাবা, ভাই ও বোনের হাই প্রেসারে প্রবণতা থাকা
- নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম ও পরিশ্রম না করা
হাই প্রেসার কমানোর ঔষধের নাম
সুপ্রিয় পাঠক, আপনারা যারা হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন এবং হাই প্রেসার কমানো ওষুধের নাম সম্পর্কে যাদের জানা নাই। সে সকল ব্যক্তিদের জন্য আমার এই প্রতিবেদনটি। হাই প্রেসার হলে সময় নষ্ট না করে যত দ্রুত সম্ভব বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করা উচিত। বর্তমান সময়ে ছোট-বড় সকল বয়সের মানুষের হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ হয়ে থাকে।
তাই হাই প্রেসার হলে দুশ্চিন্তা না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করলে হাই প্রেসার দ্রুত কমানো সম্ভব হবে। হাই প্রেসার এর কিছু ঔষধ রয়েছে যেগুলো ডাক্তার সেবন করার পরামর্শ দেন। পাঠক, আপনি যদি হাই প্রেসারে ভুগেন তাহলে চিকেন সুখের পরামর্শ নিয়ে নিম্নত ওষুধগুলো সেবন করবেন। তাহলে চলুন জেনে নিন হাই পেশা কমানো ওষুধের নাম।
- ওল্মেট্রয়াক ২০ mg ট্যাবলেট (Olmetrack 20 MG Tablet )
- ওলার্বি ২০ mg ট্যাবলেট ( Olarbi 20 MG Tablet)
- অলমাইটি ২০ mg ট্যাবলেট (Olmighty 20 MG Tablet)
- ওল্মার্ক ২০ mg ট্যাবলেট ( Olmark 20 MG Tablet)
- ওল্মেসিপ ২০ mg ট্যাবলেট (Olmecip 20 MG Tablet
এই হাই প্রেসারের ওষুধগুলো র যেকোনো একটা প্রতিদিন খেতে হয়। এই ওষধ গুলো রক্তচাপকে শিথিল করতে সাহায্য করে এবং রক্তচাপ কমায়। হাইপ্রেসার কমানোর ওষুধ এই ওষুধগুলো দিনে অথবা রাতে যে কোন সময় খাওয়া যায়। তবে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার পূর্বে খেলে ভালো ফল পাওয়া যায়। এই ওষুধগুলো প্রতিদিন খেতে হয় বিরতি দেয়া যায় না। যতক্ষণ পর্যন্ত না চিকিৎসক বা ডাক্তার নিষেধ করছেন।
হঠাৎ প্রেসার বেড়ে যাওয়ার লক্ষণ
হাই প্রেসার বেড়ে যাওয়ার লক্ষণ গুলো জানা থাকলে হাই প্রেসারের ভয়াবহ থেকে অনেকটা রক্ষা পাওয়া যায়। হাই প্রেসার বলছো রক্তচাপের কারণে বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি হয়। হঠাৎ প্রেসার বেড়ে যাওয়ার কিছু সাধারণ লক্ষণ রয়েছে। এই লক্ষণগুলো দেখা দিলে বুঝতে হবে রক্তচাপ বেড়ে গেছে। নিম্নে হঠাৎ প্রেসার বেড়ে যাওয়ার কিছু লক্ষণ উল্লেখ করা হলো-
- নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া
- মাথায় তীব্র ব্যথা হওয়া
- চোখে ঝাপসা দেখা
- হঠাৎ মাথা ঘোরা
- বুকে তীব্র ব্যথা হওয়া
- ঘুমে সমস্যা ও অনিদ্রা
- বমি বমি ভাব ও বমি
- অল্পতে অস্থিরতা ভাব
হাই প্রেসার কমানোর খাবার
হাই পেশার কমানোর জন্য খাবার তালিকা প্রতি নজর দিতে হবে। কেননা খাদ্যভাসের পরিবর্তন করলে হাই প্রেসার সহজে কমানো বা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব হয়। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় প্রচুর পরিমাণে সবুজ শাকসবজি যেমন পালংশাক, ফুলকপি, শসা, লাউ, মটরশুঁটি, কলমি শাক, বাঁধাকপি, টমেটো, কুমড়া, বেগুন ইত্যাদি রাখতে হবে।
হাই প্রেসার কমানোর জন্য শাকসবজি খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে হবে। এছাড়াও পটাশিয়ামযুক্ত খাবার খেলে হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাই পটাশিয়ামযুক্ত খাবার যেমন কলা ডাবের পানি টমেটো খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন। আপনি চাইলে প্রতিদিন এক কাপ পরিমাণ দুধ খেতে পারেন।
হাই প্রেসার কমানোর জন্য আপনাকে অবশ্যই তৈলাক্ত মাছ পরিহার করে ছোট জাতীয় মাছ খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। এ ছাড়া ফলমূল যেমন আমলকি, নাশপতি, পেঁপে, বেদানা, পেয়ারা এগুলোর মধ্যে যেকোনো এক ধরনের ফল প্রতিদিন খেতে পারেন
মন্তব্য
পাঠক, আশা করি আর্টিকেলটি পড়ে আপনার ভালো লেগেছে। এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে ইতিপূর্বে আপনি জানতে পেরেছেন হঠাৎ হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায়। এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় ধরে আমার এই আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। এই আর্টিকেলটি পরে আপনি যদি সামান্য পরিমাণ উপকৃত হয়ে থাকেন।
তাহলে আর্টিকেলটি আপনি আপনার প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করুন। আরো গুরুত্বপূর্ণ নতুন নতুন আর্টিকেল পেতে আমার ওয়েবসাইট www.sumonworld.com এ প্রতিনিয়ত পরিদর্শন করুন। আপনি চাইলে আপনার গুরুত্বপূর্ণ মতামত কমেন্ট বক্সে লিখতে পারেন। ভালো থাকুন ও সুস্থ থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url