পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়
সুপ্রিয় পাঠক, পাতলা পায়খানা বন্ধ করা ঘরোয়া উপায় জানার জন্য আপনি কি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে অনুসন্ধান করছেন। যদি অনুসন্ধান করে থাকেন তবে আপনি সঠিক ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেছেন। এই পোষ্টের মাধ্যমে আমি আলোচনা করব পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।
তাই এই পোস্টটি যদি আপনি ধৈর্য ধরে সম্পূর্ণ পড়েন তাহলে আপনি জানতে পারবেন পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। তাই আপনার এ অজানা বিষয়টি জানার জন্য আমার এই পোষ্টের বিষয়বস্তু পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় এর সাথেই থাকুন।
ভূমিকা
পাতলা পায়খানা একটি বহুল পরিচিত একটি রোগ। আমাদের দেশে এ রোগটির পাদুর্ভাব ব্যাপক। পায়খানা পানির মতো পাতলা হয়ে ঘন ঘন হওয়াকে পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া বলে। সাধারনত ১ দিন বা ২৪ ঘন্টায় ৩ বার বা তার বেশি বার পায়খানা হওয়াকে পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া বলে। এর ফলে শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি বের হয়ে যায় এবং পানি শূন্যতা দেখা দেয়।
আজকের এই পশ্চিম মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন পাতলা পায়খানা বন্ধ করা ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। আরোও জানতে পারবেন পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম, পাতলা পায়খানা কেন হয় ও পাতলা পায়খানা হলে কি খাবার খেতে হবে এবং পাতলা পায়খানা হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবে না এই সম্পর্কে। তাহলে চলুন সময় নষ্ট না করে মূল আলোচনায় যাওয়া যাক।
পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়
আমরা কম বেশি সকলেই শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে অনেক বেশি চিন্তিত থাকি। এর ভিতরে যদি আবার পাতলা পায়খানা হয় তাহলে আরো আমাদের চিন্তার উদ্বেগ বেড়ে যায়। তখন পাতলা পায়খানা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অর্থাৎ পাতলা পায়খানা বন্ধ করার জন্য আমাদের ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি বা উপায় অবলম্বন করতে হয়।
আমরা চাইলে ঘরোয়া কিছু উপায় অবলম্বন করে পাতলা পায়খানা বন্ধ করতে পারি। আমাদের ঘরে থাকা এমন কিছু খাদ্য সামগ্রী আছে যেগুলো পাতলা পায়খানা বন্ধ করতে খুব সাহায্য করে। ঘরে থাকা এ সকল উপকরণ দিয়ে আমরা সহজেই ঘরোয়া উপায়ে পাতলা পায়খানা সহ ডায়রিয়ার সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে পা্রি।
এছাড়াও পেটের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে এবং বার বার টয়লেটে যাওয়া থেকে রেহাই পেতে হলে আমাদের এই ঘরোয়া উপায়টি অবলম্বন করতে হবে। সুপ্রিয় পাঠক, তাহলে চলুন আমার আজকের এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে আপনারা জেনে নিন কিভাবে পাতলা পায়খানা বন্ধ করা যায় ঘরোয়া উপায়ে সে সম্পর্কে।
১।কাঁচা কলাঃ পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় এর মধ্যে সবচেয়ে কার্যকরী উপাদান হলো কাঁচা কলা। প্রাচীনকাল থেকে পাতলা পায়খানা বন্ধ বা পাতলা পায়খানা সারিয়ে তুলতে কাঁচা খালার ভূমিকা অপরিসীম। পাতলা পায়খানা বন্ধ করতে তাই কাঁচা কলা তরকারি অথবা ভর্তা হিসেবে খাওয়া হয়। কাঁচা কলাতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং পটাশিয়াম রয়েছে যা পাতলা পায়খানা বন্ধ করতে খুব দ্রুত কাজ করে।
২।লেবু পানিঃ লেবুর রসে আছে এন্টি-ইনফ্লেমেটরি নামক উপাদান। এই অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান পেট পরিষ্কার রাখতে এবং পেটের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। তাই ঘরোয়াভাবে পাতলা পায়খানা বন্ধ করতে হলে আধা লিটার পানিতে একটি সম্পূর্ণ লেবুর রস মিশাতে হবে এবং সেখানে যোগ করতে হবে এক চা চামচ লবণ ও এক চা চামচ চিনি। ভালোভাবে লেবু, পানি ও চিনি মিশিয়ে শরবত বানাতে হবে। এভাবে লেবু পানি পান করলে পাতলা পায়খানা খুব দ্রুত ভালো হয়ে যাবে।
৩।সরিষার বীজঃ সরিষার বীজে রয়েছে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা পাতলা পায়খানা বন্ধ করার জন্য খুব উপকারী। এই সরিষার বীজ কম বেশি আমাদের সকলের বাসায় পাওয়া যায়। তাই ঘরোয়া ভাবে পাতলা পায়খানা বন্ধ করতে হলে ১ চামচ পানিতে ৩ থেকে ৪টা সরিষার বীজ এক ঘন্টা ভিজে রেখে সেই পানি পান করুন। এভাবে সারা দিনে দুই থেকে তিনবার সরিষার বীজ ভেজানো পানি পান করলে পাতলা পায়খানা দ্রুত সেরে যাবে।
৪।ডালিমঃ ডালিম এমন একটি ওষুধি ফল যা পাতলা পায়খানা বন্ধ করতে সাহায্য করে। পাতলা পায়খানা বন্ধ করতে পাঁকা অথবা আধা পাকা দুই অবস্থাতে ডালিম খাওয়া যায়। আপনি চাইলে পাকা ডালিম ব্লেন্ড করে জুস করেও খেতে পারেন। ডালিম পায়খানা কোস্তে সাহায্য করে। এছাড়াও ডালিম গাছের পাতা পানিতে ভিজিয়ে রেখে সেই পানি খেলেও ঘরোয়া ভাবে পাতলা পায়খানা বন্ধ করা সম্ভব।
৫।মধুঃ আমাদের সকলের বাসায় কমবেশি মধু থাকে। মধু একটি প্রাকৃতিক ঔষধ যা স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। মধু বিভিন্ন রকম অসুখ নিরাময়ে জন্য ব্যবহার করা হয়। ঠিক তেমনি পাতলা পায়খানা বন্ধ করতে মধু খুব কার্যকরী ভূমিকা রাখে। তাই ঘরোয়া ভাবে পাতলা পায়খানা বন্ধ করার জন্য এক গ্লাস হালকা গরম পানির সাথে ১ থেকে ২ চামচ দারুচিনির গুঁড়ো ও সেখানে এক চা চামচ খাটি মধু ভালোভাবে মেশাতে হবে। মিশানো সেই পানীয়টি সকালে খালি পেটে পান করতে হবে। এভাবে কয়েকদিন খালি পেটে মধু পানি ও দারুচিনি মিশ্রণটি পান করলে পাতলা পায়খানার সমস্যা খুব তাড়াতাড়ি নির্মূল হয়েযাবে। তাই পাতলা পায়খানা বন্ধ করতে এবং শরীরে পানি শূন্যতা দূর করতে এই মিশ্রণটি খুব ফালদায়ক।
৬।ঘোল বা দইঃ ঘোল বা ধয়ে আছে প্রোবায়োটিক্স যা পাতলা পায়খানা বন্ধ করতে অত্যান্ত কার্যকরী। অতিরিক্ত পাতলা পায়খানা বা আমাশয় হলে বেশি বেশি দই খেলে শরীর থেকে পানি শূন্যতা দূর করে শরীরে পানির ঘাটতি পূরণ করে এবং পাতলা পায়খানা প্রতিরোধে সাহায্য করে। এছাড়াও ঘোল বা ধুয়ে থাকা ব্যাকটেরিয়া এবং এসিড পাচনতন্ত্র সুস্থ রাখে।
৭।পুদিনা পাতা ও মধুঃ পাতলা পায়খানা বন্ধ বা ডায়রিয়ার চিকিৎসায় প্রাচীনকাল থেকে পুদিনা পাতার ব্যবহার খুব জনপ্রিয়। কেননা পুদিনা পাতায় রয়েছে এন্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা দ্রুত খাদ্য হজম করতে সাহায্য করে। যেহেতু পুদিনা পাতা খাদ্য পরিপাক ও হজমে সাহায্য করে তাই যেকোন খাবার খাবার পর প্রতিদিন এক থেকে দুইটি পুদিনা পাতা চিবিয়ে খাওয়া উচিৎ। এতে করে পাতলা পায়খানা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
৮।বেলের পাতার পাউডারঃ বেলের পাতার পাউডার ও বিল পাতলা পায়খানা বন্ধ করতে এবং পাকস্থলীর সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে খুব উপকারী। আমাদের আশেপাশে সাধারনত বেল গাছ দেখতে পাওয়া যায়। তাই পাতলা পায়খানা বন্ধ করতে ২৫ গ্রাম বেলপাতা ভালোভাবে শুকিয়ে নিতে হবে। আপনি চাইলে ছোট ছোট বেলও নিতে পারেন। এরপর বেলের পাতা খেয়ে ভালোভাবে পিষে গুঁড়ো করে সেখানে দুই চা চামচ মধু মিশাতে হবে। এই বেলপাতা ও মধুর মিশ্রণটি দিনে দুই থেকে তিনবার সেবন করতে হবে। যতক্ষণ পর্যন্ত না পাতলা পায়খানা ভালোভাবে বন্ধ হচ্ছে সে অব্দি সেবন করতে হবে।
এছাড়াও শুকনো আদার পাউডার সেবনের মাধ্যমে পাতলা পায়খানা বন্ধ করা সম্ভব। পাতলা পায়খানা হলে পেটে প্রচন্ড ব্যথা হয় এবং শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে পানি বের হয়ে যায়। এ সময় অনেকটা দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই পাতলা পায়খানা হলে বিশ্রাম নিতে হবে। বিশ্রাম নিয়ার পাশাপাশি তরল জাতীয় খাবার বেশি বেশি খেতে হবে। এবং অবশ্যই দুগ্ধজাত খাবার এবং বাসি খাবার পরিহার করতে হবে।
পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম
পাতলা পায়খানা হলে পাতলা পায়খানা বন্ধ করার জন্য ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করলে পাতলা পায়খানা অনেকটা সেরে যায়। এই ঘরোয়া উপায় এর পাশাপাশি পাতলা পায়খানা বন্ধে আমাদের কিছু ঔষধ ও সেবন করা হতে পারে। পাতলা পায়খানা হলে এই ট্যাবলেটগুলো সেবনের মাধ্যমে দ্রুত সুস্থতা অর্জন করা সম্ভব হয়।
এজন্য আমাদের পাতলা পায়খানা বন্ধের ট্যাবলেটের নাম জানা প্রয়োজন। আমার এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে আপনাদের সাথে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি পাতলা পায়খানার ট্যাবলেট এর নাম সম্পর্কে। এই ট্যাবলেট গুলো অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খাওয়া উচিত।
কোন ঔষধ চিকিৎসকের বিনা অনুমতিতে সেবন করা উচিত না। এই ট্যাবলেট গুলো খাওয়ার পাশাপাশি অবশ্যই খাবার স্যালাইন চালিয়ে যেতে হবে। খাবার স্যালাইন হিসেবে ওর স্যালাইন সবচেয়ে ভালো। তাই সুপ্রিয় পাঠক, তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক পাতলা পায়খানার ট্যাবলেটের নাম।
- জিংক ট্যাবলেট
- এ্যামোডিস ৪০০
- সিপ্রসিন ৫০০
- ফ্লাজিল ৪০০
- মেট্রো ৪০০
- ফ্লনটিন ৫০০
- অ্যাপ্রসিন ৫০০
- ইমোটিল
পাতলা পায়খানা কেন হয়
পাতলা পায়খানা কেন হয় এটির বহুবিধ কারণ রয়েছে। একটি মাত্র কারণ পাতলা পায়খানা হওয়ার জন্য দায়ী না। ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা একটি আন্তরিক রোগ যা মূলত প্রদাহজনিত অন্তের রোগ। সাধারণত দূষিত খাবার ও পানীয়র মাধ্যমে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমনের ফলে পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া হয়।
ল্যাকটোজ হলো দুধ ও অন্যান্য দপ্তর খাবারে পাওয়া এক প্রকারের শর্করা। এই ল্যাকটোজ হজম করতে যাদের অসুবিধা হয় তাদের পাতলা পায়খানা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন রকম ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ফলেও পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া হতে পারে। বিশেষ করে এন্টিবায়োটিক ওষুধের কথা না বললেই নয়।
এন্টিবায়োটিক ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে সংক্রমণ রোধের পাশাপাশি বেশ কিছু ভালো ব্যাকটেরিয়া কেউ ধ্বংস করে ফেলে। এর ফলে অন্তরে ব্যাকটেরিয়া স্বাভাবিক ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার ফলে পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়ার সংক্রমণ হয়। আশা করি এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে জানতে পেরেছেন পাতলা পায়খানা কেন হয়ে থাকে ও এর সম্ভাব্য কারণ।
পাতলা পায়খানা হলে কি খাবার খেতে হবে
ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হলে খাবারের প্রতি বিশেষ নজর দিতে হয়। এই সকল খাবার গুলোর মধ্যে পটাশিয়াম যুক্ত ফলমূল সবথেকে বেশি পরিমাণে খাওয়া উচিত। পাতলা পায়খানা হলে কলা, ডালিম, পেঁপে, আনারস, কমলা, জাম্বুরা ও কাঠবাদাম এবং ডাব খেলে পাতলা পায়খানা দ্রুত সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে।
এছাড়া পেটের যে কোন সমস্যায় বা পাতলা পায়খানা হলে দই, চিড়া খুব উপকারী খাদ্য। তবে অতিরিক্ত পরিমাণে দই ও চিড়া খেলে পাতলা পায়খানার ঝুঁকি আরো বৃদ্ধি পেতে পারে। তাই অবশ্যই পরিমাণ মতো খেতে হবে।
চিড়া ভিজানো পানি খেলে পাতলা পায়খানা দ্রুত বন্ধ হয়ে যায়। পাতলা পায়খানা হলে যেহেতু শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দেয় তাই ডাবের পানির পাশাপাশি বিভিন্ন রকম ফলের রস ও তরল জাতীয় খাবার ঘন ঘন খেতে হবে।
পাতলা পায়খানা হলে কি কি খাবার খাওয়া যাবে না
পাতলা পায়খানা হলে বেশ কিছু খাবার আছে যেগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হয়। এই সময় বিশেষ কোনো খাবারের প্রয়োজন হয় না। দৈনন্দিন জীবনে আমরা যে সকল খাবার গুলো সাধারনত খেয়ে থাকি সেগুলোই মোটামুটি এ সময় খাওয়া যায়। তবে বিশেষ করে অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার, অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার, চা ও কফি এ সময় খাওয়া উচিত না।
বিশেষ করে দুধ ও দুদ্ধজাত খাবার এ সময় খাওয়া একেবারে উচিত না। এছাড়া যে সকল খাবার হজমে সমস্যা হয় বা আমাদের হজম করতে দীর্ঘ সময় লাগে সে সকল খাবারগুলো পাতলা পায়খানা হলে খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। এবং অবশ্যই মদ্যপান ও ধূমপান থেকে বিরত থাকতে হবে। কেননা মদ্যপান ও ধূমপান হজমে বাধা সৃষ্টি করে।
মন্তব্য
প্রিয় পাঠাক, আমি এই পোস্টের শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। এতক্ষণ আমি এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের জানাতে চেষ্টা করেছি। পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। আশা করি উক্ত আলোচনা থেকে বিস্তারিত ধারণা পেয়েছেন। রোগ বালাই যেমন আছে তেমনি তার চিকিৎসাও আছে।
তাই পাতলা পায়খানা দেখা দেওয়ার সাথে সাথে পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করুন এবং ওষুধ সেবন করুন। তাহলে দ্রুত সুস্থতা অর্জন করবেন। আমার এই পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভালো লাগে এবং উপকৃত হয়ে থাকেন।
তাহলে অবশ্যই আপনার মতামত কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আর অবশ্যই এই পোস্টটি আপনার প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আবারও দেখা হবে কোন এক নতুন পোষ্টের মাধ্যমে। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন। আজ এ পর্যন্তই। আল্লাহ হাফেজ।
মাসআল্লাহ অনেক উপকারি পোষ্ট