চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা

সুপ্রিয় পাঠক, আপনি কি চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে জানার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইটে অনুসন্ধান করছেন? তাহলে বলব আপনি সঠিক ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেছেন। আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন আপনার কাঙ্খিত প্রশ্নগুলোর উত্তর।
চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা
তাহল চলুন এই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যমে জেনে নিন।চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়তে আপনার ভালো লাগবে এবং পড়ার মাধ্যমে আপনি চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা গুলো জানতে পারবেন।

উপস্থাপনা

চিয়া সিড পুষ্টিগুণে সম্পূর্ণ একটি বীজ জাতীয় শস্য। এটি মূলত দক্ষিণ-পশ্চিম আমেরিকা ও মেক্সিকো এবং কলম্বিয়ার একটি ফুল জাতীয় উদ্ভিদ। চিয়া সিড ধূসর ও কালো এবং সাদা বর্ণের হয়ে থাকে। চিয়া বীজ তরল শোষক যা পানিতে ভিজিয়ে রাখলে তার ওজনের প্রায় ১২ গুণ হয়। গবেষক ও পুষ্টিবিদদের মতে চিয়া সিডের উপকারিতা অনেক। 

চিয়া সিডের ইংরেজী নাম ব্যাসিল সিড। আজকের এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন ছিয়াশিট খাওয়ার নিয়ম পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা। আরও জানতে পারবেন চিয়া সিড খাওয়ার সময় ও চিয়া সিড খাওয়ার অপকারিতার বিভিন্ন বিষযয়ে। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় যাওয়া যাক।

চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম

চিয়া সিট খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। তাদের জন্য এই প্রতিবেদনটিতে আমি আলোচনা করতে চলেছি চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম। আশা করি এ প্রতিবেদনটি পড়ার মাধ্যমে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম জানতে পারবেন। নিয়ম অনুযায়ী চিয়া সিড খেলে এর পুষ্টিগুণ আরো বেশি পাওয়া যায়। চিয়া সিডের নিজস্ব কোন স্বাদ নেই। 

এজন্য চিয়া সিড অন্যান্য খাবারের সাথে মিশিয়ে খাওয়া হয়ে থাকে। স্মুথির পুষ্টিগুণ বৃদ্ধি করার জন্য তাতে চিয়া সিড যোগ করে খাওয়া হয়। বর্ত্মানে স্মুথি ও চিয়া সিড এক সাথে খাওয়া বেশ জনপ্রিয়। অনেকে আবার শসা ও টকদই এবং চিয়া সিড নিয়ে ব্লেন্ডারের ব্লেন্ড করে স্মুথি বানিয়ে খায়। এছাড়াও বিভিন্ন রকম সালাদের সাথে চিয়া সিড মিশিয়েও খাওয়া হয়।

 তবে সবথেকে চিয়া সিড খাওয়া হয় সরবত বা পানীয় হিসেবে। তবে বিভিন্ন রকম ফলের জুসের সাথে চিয়া সিড মিশিয়ে খেলে এর উপকারিতা আরোও বেশি পাওয়া যায়। বর্তমান সময়ে চিয়া সিডের সাথে ফলের শরবত বেশ জনপ্রিয়। আশা করি প্রতিবেদনটি পড়ার মাধ্যমে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম জানতে পেরেছেন। তাই নিয়ম অনুযায়ী চিয়া সিড খান এবং সুস্থ্য থাকুন।

চিয়া সিড এর পুষ্টিগুণ

চিয়া সিড একটি উপকারী খাদ্য বীজ। চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতার কথা মাথায় রেখে এই চিয়া সিডে কি কি পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে আমাদের ধারণা থাকা উচিত। চিয়া সিড পুষ্টিকর খাদ্য হিসাবে বেশি সুপরিচিত। চিয়া সিডে বিভিন্ন রকম পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান রয়েছে। যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। নিম্নে প্রতি ১০০ গ্রাম চিয়া সিডে কি কি পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান রয়েছে তা দেয়া হলোঃ

  • ৪৮৬ কিলো ক্যালরি
  • চর্বি ৩০ গ্রাম
  • কার্বোহাইড্রেট ৪৩.১ গ্রাম
  • ম্যাগনেসিয়াম ৩৩৫ মিলিগ্রাম
  • জিংক ৪.৬ মিলিগ্রাম
  • ফাইবার ৩৫ গ্রাম
  • পটাশিয়াম ৪০৭ মিলিগ্রাম
  • প্রোটিন ১৬.৫ গ্রাম
  • ক্যালসিয়াম ৬৩১ মিলিগ্রাম
  • ফসফরাস ৪৮০ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন বি১ ০.৬৪ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন বি৩ ৮.৯ মিলিগ্রাম
  • আয়রন ৭.৭ মিলিগ্রাম

চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা

চিয়া সিড বা বিজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান। এজন্য বর্তমানে চিয়া সিড খাওয়ার প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। চিয়া সিডে রয়েছে মুরগির ডিম অপেক্ষায় তিনগুণ বেশি পরিমাণ প্রোটিন। এছাড়াও দুধের চেয়ে প্রায় পাঁচ গুণ বেশি পরিমাণ ক্যালসিয়াম ও কমলালেবুর অপেক্ষায় ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি এবং পালং শাকের চেয়ে তিনগুণ বেশি পরিমাণ আয়রন।

এজন্য চিয়া সিডকে সুপার ফুড হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। তাই নিয়মিত চিয়া সিড সেবন করলে বিভিন্ন রকম শারীরিক জটিলতা দূর হয়। এ প্রতিবেদনটির মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন উপকারিতা গুলো সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক চিয়া সিড সেবন করলে কি কি উপকারিতা মিলে সে সম্পর্কে।

ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ চিয়া সিডে বেশি পরিমাণে আঁশ থাকে যা খাদ্য হজম বা পরিপাকে সাহায্য করে। এর ফলে বারবার ক্ষুদা লাগে না এবং অতিরিক্ত খাওয়ার প্রয়োজনও হয় না। এছাড়াও চিয়া সিটে রয়েছে ফাইবার ও প্রোটিন যা দ্রুত ওজন কমাতে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এর ফলে মুটে যাওয়ার ভয় থাকে না।

হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করেঃ চিয়া সিড হৃদরোগের ঝুঁকে কমানোর পাশাপাশি হৃদ স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। হৃদরোগের ঝুঁকির জন্য সবথেকে বেশি দায়ী এলডিএল কোলেস্টেরল। রক্তে যখন এই কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি পায় তখন হৃদরোগের দেখা দেয়। চিয়া সিডে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা৩। এই ওমেগা তিন হৃদপিণ্ড সুস্থ ও সবল রেখে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করেঃ আমরা অনেকেই উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যায় ভুগে থাকি। রক্তের চাপ আমাদের শরীরের কার্যকরিতা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। তাই শরীরের রক্তচাপ বেড়ে গেলে আমাদের দেহ কাজ করাও বন্ধ করে দেয়। তাই নিয়মিত চিয়া সিড খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি আমাদের শারীরিক ও মানসিক বিভিন্ন রকম সমস্যা দূর হয়।

প্রোটিনের চাহিদা পূরণে সাহায্য করেঃ চিয়া সিড আমাদের শরীরের প্রয়োজনীয় প্রোটিনের চাহিদা পূরণে সাহায্য করে। ১০০ গ্রাম চিয়া সিডে প্রায় ১৬.৫ গ্রাম প্রোটিন। যা বিভিন্ন রকম প্রাণিজ উদ্ভিজ্জ উৎস থেকেও দ্বিগুণ। তাই দৈনন্দিন প্রোটিনের চাহিদা পূরণে চিয়া সিড খাওয়া অপরিহার্য।

মানসিক শান্তি নিশ্চিত করতে সাহায্য করেঃ প্রতিদিন চিয়া সিড খাদ্য তালিকায় রাখলে তা আমাদের স্বাস্থ্যের উপকারিতার জন্য খুব কার্যকরী হয়। চিয়া সিড খেলে আমাদের শরীরে তাপমাত্রা ও অন্যান্য মেকানিজম গুলো স্বাভাবিক থাকে। এর ফলে বিভিন্ন রকম দুশ্চিন্তা উদ্বিগ্নতা দূর হয়। তাই প্রতিদিন সকালে চিয়া সিড খেলে মানসিক শান্তি নিশ্চিত হয়।

দেহ থেকে টক্সিন পদার্থ দূর করেঃ আমাদের দেহে থাকা টক্সিন পথ দূর করতে চিয়া সিড সাহায্য করে। দেহের টক্সিন পথের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে বিভিন্ন রকম শারীরিক জটিলতার সৃষ্টি হয়। সিয়া সিডে রয়েছে ভিটামিন মিনারেল ও বিভিন্ন রকম খনিজ পদার্থ যার শরীর থেকে খুব সহজেই টক্সিক অর্থ দূর করে সইকে সুস্থ ও সতেজ রাখে।

শারীরিক শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করেঃ চিয়া সিডে রয়েছে শরীরের জন্য সকল প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান। তাই নিয়মিত এটা সেবন করলে শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি পায়। বিশেষ করে যারা শারীরিক পরিশ্রম করেন তাদের জন্য চিয়া সিড খুব উপকারী। এছাড়াও চিয়া সিড নিয়মিত খেলে ত্বক, চুল ও নখের স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং শরীরে হাড় মজবুত হয়।

কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করেঃ দেহ থেকে উচ্ছিষ্ট বা অবশিষ্ট খাদ্য অংশ দেহ থেকে বের করে দেয় কোলন বা মালশায়। তাই করুন বা মলাশয় পরিষ্কার রাখা অত্যন্ত জরুরী। যদি এই অঙ্গ প্রত্যঙ্গ অপরিষ্কার থাকে তবে সেখানে রোগ জীবাণু বাসা বাধে এবং সেখান থেকে ক্যান্সার হতে পারে। চিয়া সিড কোলন বা মলাশয় পরিষ্কার রেখে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

চিয়া সিড খাওয়ার সময়

আমরা অনেকেই চিয়া সিড খেয়ে থাকি কিন্তু কোন সময় চিয়া সিড খেতে হয় তা আমরা অনেকেই জানি না। চিয়া সিড খাওয়ায় সবথেকে ভালো বা উপযুক্ত সময় হলো সকালে খালি পেটে অথবা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার পুর্বে। স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ১ গ্লাস পরিমাণ পানিতে ২ থেকে ২.৫ চা চামচ চিয়া সিড নিয়ে ভালোভাবে একটি চামচ দিয়ে নেড়ে ৩৫ মিনিট ভিজিয়ে রেখতে হবে। 

সেখানে সামান্য পরিমাণ লেবুর রস অথবা অন্যান্য যে কোন ফলের রস মিশিয়ে খেতে পারেন। এভাবে সকালে খালি পেটে চিয়া সিড খেলে বিভিন্ন রকম শারীরিক জটিলতা দূর হয় এবং শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। আপনি চাইলে দিনের যেকোনো সময় পানীয় হিসেবে শরবতের মতো করে চিয়া সিড খেতে পারেন। তবে চিয়া সিড খাওয়ার উপযুক্ত সময় সকালে খালি পেটে।

চিয়া সিড খাওয়ার অপকারিতা

সুপ্রিয় পাঠক, ইতিমধ্যে আমরা চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি। এখন আমরা জানবো চিয়া সিড খাওয়ার কিছু অপকারিতার দিক সম্পর্কে। আমরা কমবেশি সকলেই জানি প্রতিটি জিনিসের যেমন উপকারিতা রয়েছে ঠিক তেমনি তার কিছু অপকারিতাও রয়েছে। যেকোনো জিনিস এ অতিরিক্ত বা বেশি পরিমাণ সেবন করলে তার অপকারিতা বা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। ঠিক তেমনি চিয়া সিডের কিছু অপকারিতা বা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নিম্নে উল্লেখ করা হলোঃ

  • অতিরিক্ত পরিমাণেচিয়া সিড খেলে হজমজনিত বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে বেশি পরিমাণে চিয়া সিড খেলে স্তন ক্যান্সার ও প্রোটেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি থাকে।
  • চিয়া সিডে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে এর ফলে বেশি পরিমাণেচিয়া সিড খেলে পেটে ব্যথা অনুভব হয়।
  • প্রতিদিন অতিরিক্ত চিয়া সিড সেবনের ফলে ওজন স্বাভাবিকভাবে কমতে থাকে এবং স্বাস্থ্যের অবনতি হয়।
  • যাদের অ্যালার্জিজনিত সমস্যা রয়েছে তাদের চিয়া সিড খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত। কেননা এটা খাওয়ার ফলে ফুসকুড়ি চুলকানি বেড়ে যেতে পারে।
  • বিশেষ করে গর্ভবতী বা সদ্য মা হওয়া মহিলাদের চিকিৎসকের অনুমতি ছাড়া চিয়া সিড খাওয়া মোটেও উচিত না।
  • আবার যারা বিভিন্ন রকম ওষুধ সেবন করেন তাদের জন্য চিয়া সিড খাওয়া ক্ষতিকর হতে পারে। কেননা চিয়া সিড কিছু কিছু ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে।
চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কিত প্রশ্ন উত্তর / FAQ

১। প্রতিদিন চিয়া সিড খাওয়া কি স্বাস্থ্যকর?
উত্তরঃ বীজ জাতীয় যেকোনো খাদ্যে প্রচুর পরিমাণে আঁশ থাকে তাই সে সকল খাবার স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী। যেহেতু চিয়া সিড বীজ জাতীয় খাদ্য তাই এটা খাওয়া স্বাস্থ্যকর। চিয়া সিডে শরীরের জিন্য প্রয়োজনীয় সকল পুষ্টি উপাদান বিদ্যমান রয়েছে এজন্য চিয়া সিডকে সুপারফুড বলা হয়।

২। চিয়া সিড কি ভিজিয়ে রাখতে হয়?
উত্তরঃ চিয়া সিড যেহেতু শস্য বীজ। তাই চিয়া সিড খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হয়। পানি, দুধ কিংবা ফলের জুসের সাথে চিয়া সিড ভিজিয়ে রাখলে জেলের মতো থল থলে হয়। ভিজিয়ে রাখলে চিয়া সিড থেকে যে জেল বা থল থলে ভাব উৎপন্ন হয় তাতেই প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুলো বিদ্যমান থাকে। আর এজন্যই চিয়া সিড ভিজিয়ে রাখতে হয়।

লেখকের শেষ কথা

প্রতিটি খাবার খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। তাই চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে। আশা করি উপরোক্ত আলোচনাগুলো পড়ার মাধ্যমে ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে এবং আপনি যদি সামান্য পরিমাণ উপকৃত হন।

তাহলে আপনার প্রিয়জনদের সাথে এই আর্টিকেলটি শেয়ার করুন। আরো নতুন নতুন আর্টিকেল পেতে আমার ওয়েবসাইট www.sumonworld.com প্রতিনিয়ত পরিদর্শন করুন। আবারও দেখা হবে নতুন কোন এক আর্টিকেলের মধ্য দিয়ে। ভালো থাকুন এবং নিজের স্বাস্থ্যের যত্ন নিন। আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url