খাঁচার কোয়েল পাখি পালন পদ্ধতি।

সুপ্রিয় খামারি বন্ধুগণ, খাঁচায় কোয়েল পাখি পালন পদ্ধতি সম্পর্কে আপনি কি জানতে আগ্রহী? তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। আপনি যদি খাঁচায় কোয়েল পালন করতে চান তাহলে আর্টিকেলটির সাথেই থাকুন।
খাঁচার কোয়েল পাখি পালন পদ্ধতি
অনেক খামারি ভাইয়েরা খাঁচায় কোয়েল পাখি পালন পদ্ধতি সম্পর্কে না জানার কারণে এবং এই বিষয়ে সঠিক জ্ঞান না থাকার কারণে আশানুরূপ ফল পায় না। ফলে খাঁচায় কোয়েল পাখি পালন করে লাভবান হতে পারে না।

খাঁচার কোয়েল পাখি পালন পদ্ধতি

খাঁচার কোয়েল পাখি পালন পদ্ধতি বেশ সহজ এবং লাভজনক। অনেক খামারি ভাইয়েরা খাঁচায় কোয়েল পালন করে স্বাবলম্বীন হচ্ছেন এবং বেকারত্ব দূরীকরণে বিশেষ অবদান রাখছেন। খাঁচার কোয়েল পাখি পালন এর জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলা জরুরি। নিচে কোয়েল পাখি খাঁচায় পালন করার পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হলো:

১। খাঁচা তৈরির নিয়ম:

  • আকার ও স্থান: খাঁচার আকার সাধারণত ছোট রাখা হয়। একটি খাঁচায় ৫০-১০০ কোয়েল পাখি পালন করা যায়। খাঁচার উচ্চতা কম হওয়া ভালো যাতে পাখিরা বেশি উড়তে না পারে।
  • বায়ু চলাচল: খাঁচায় পর্যাপ্ত বায়ু চলাচলের ব্যবস্থা থাকতে হবে যাতে পাখিরা সুস্থ থাকে।
  • তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ: কোয়েল পাখি সাধারণত ১৮-২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ভালো থাকে। খাঁচা যাতে খুব বেশি গরম বা ঠাণ্ডা না হয়, সেটা নিশ্চিত করতে হবে।
  • আলো: প্রতি দিন ১৪-১৬ ঘন্টা আলো থাকা প্রয়োজন। এটি ডিম উৎপাদনের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।

২। খাদ্য ও পানি:

  • খাদ্য: কোয়েল পাখির জন্য প্রোটিনসমৃদ্ধ খাদ্য দরকার। আপনি বাজারে পাওয়া মুরগির খাদ্য ব্যবহার করতে পারেন। প্রাপ্তবয়স্ক কোয়েল পাখিকে প্রতিদিন প্রায় ২০-২৫ গ্রাম খাদ্য দিতে হবে।
  • পানি: খাঁচায় সব সময় বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা রাখতে হবে। পানির পাত্র পরিষ্কার রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যাতে কোনো রোগ বালাই না ছড়ায়।

৩। পরিচর্যা:

  • পরিস্কার-পরিচ্ছন্নতা: খাঁচা নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে। মল-মূত্র জমে গেলে তা পাখির স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
  • রোগ প্রতিরোধ: কোয়েল পাখির মাঝে কিছু সাধারণ রোগ হতে পারে, যেমন নিউক্যাসল রোগ, কলেরা, স্যালমোনেলা। রোগ প্রতিরোধের জন্য নিয়মিত ভ্যাকসিনেশন করা এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশ রাখা দরকার।

৪। প্রজনন: কোয়েল পাখিরা ৬-৭ সপ্তাহ বয়স থেকে ডিম পাড়া শুরু করে। একটি মাদী কোয়েল পাখি প্রতি বছর প্রায় ২৫০টি থেকে ৩০০টি ডিম দিতে পারে। ভালো ডিম উৎপাদনের জন্য পর্যাপ্ত খাদ্য এবং আলো নিশ্চিত করতে হবে এভাবে কোয়েল পাখি খাঁচায় পালন করলে আপনি সহজেই সফল হতে পারবেন।

কোয়েল পাখি ডিম না দেয়ার কারণ

উপরের প্রতিবেদনটি পড়ার মাধ্যমে খাঁচা কোয়েল পাখির পালন কিভাবে করতে হয় সেই পদ্ধতি ইতিমধ্যে আপনি জানতে পেরেছেন। এখন এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন  কোয়েল পাখির ডিম না দেওয়ার বিভিন্ন কারণ সম্পর্কে। 


কোয়েল পাখি ডিম না দেওয়ার বেশ কিছু কারণ থাকতে পারে। নিম্নোক্ত কারণগুলোর কারণে কোয়েল পাখি প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পরেও ডিম দেয় না।  নিচে কোয়েল পাখির ডিম না দেওয়ার কিছু সাধারণ কারণ ও সমাধান তুলে ধরা হলো:

১। পর্যাপ্ত আলো না পাওয়া: কোয়েল পাখির ডিম পাড়ার জন্য দিনে ১৪-১৬ ঘণ্টা আলো প্রয়োজন। যদি কোয়েল পাখি পালনের খাঁচায় পর্যাপ্ত আলো না থাকে, তবে ডিম উৎপাদন কমে যেতে পারে।এজন্য খাঁচায় বা কোয়েল পাখি পালনের জায়গায় পর্যাপ্ত আলো পড়তে হবে। পর্যাপ্ত প্রাকৃতিক আলো না থাকলে, কৃত্রিম লাইটের ব্যবস্থা করতে হবে।

২। সঠিক খাদ্যের অভাব: কোয়েল পাখির ডিম পাড়ার জন্য উচ্চ প্রোটিন ও ভিটামিনযুক্ত খাদ্য প্রয়োজন। যদি খাদ্যে প্রয়োজনীয় পুষ্টি না থাকে, তবে ডিম পাড়ার হার কমে যেতে পারে। এজন্য কোয়েল পাখির খাদ্যে ১৮-২০% প্রোটিন থাকতে হবে। এছাড়াও, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন ডি৩ ইত্যাদি খাদ্যের মাধ্যমে দিতে হবে।

৩। পানি সংকট: কোয়েল  পাখির জন্য পর্যাপ্ত পরিষ্কার পানির অভাব হলে তারা ডিম পাড়তে চায় না। তাই খাঁচায় সবসময় পর্যাপ্ত পরিষ্কার পানির ব্যবস্থা রাখতে হবে এবং পানির পাত্র নিয়মিত পরিষ্কার করতে হবে হবে।

৪। অতিরিক্ত গরম বা ঠান্ডা পরিবেশ: কোয়েল পাখির জন্য ২০-২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা উপযুক্ত। অতিরিক্ত গরম বা ঠান্ডা পরিবেশ কোয়েল পাখির ডিম উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। সুতরাং খাঁচার পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ করে সঠিক তাপমাত্রা বজায় রাখতে হবে।

৫। বয়সের কারণ: কোয়েল পাখি সাধারণত ৬-৮ সপ্তাহ বয়সে ডিম পাড়া শুরু করে, কিন্তু বয়স বাড়ার সাথে সাথে তাদের ডিম পাড়ার হার কমে যায়। তাই পাখির বয়সের ভিত্তিতে নতুন পাখির সংযোজন করতে হবে যাতে ডিম উৎপাদন নিয়মিত থাকে এবং বয়স্ক মাদি কোয়েল বিক্রি করে দিতে হবে।

৬। রোগ বা স্বাস্থ্য সমস্যা: কোয়েল পাখি যদি কোনো রোগে আক্রান্ত হয়, তবে তারা ডিম পাড়া বন্ধ করতে পারে। বিশেষ করে নিউক্যাসল বা কক্সিডিওসিস রোগের কারণে ডিম পাড়ার হার কমে যায়।নিয়মিত টিকা ও স্বাস্থ্যপরীক্ষার মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ করতে হবে এবং পাখি অসুস্থ হলে দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।

৭। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ: খাঁচা যদি নোংরা বা অস্বাস্থ্যকর হয়, তবে পাখির মানসিক চাপ বাড়তে পারে যা ডিম উৎপাদন কমাতে পারে। খাঁচা নিয়মিত পরিষ্কার করা এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশ বজায় রাখা জরুরি।

৮। পুরুষ পাখির অভাব: যদি প্রজননের জন্য পর্যাপ্ত সংখ্যক পুরুষ পাখি না থাকে, তবে স্ত্রী পাখি ডিম দিতে অনীহা দেখাতে পারে। তাই কোয়েল পালনে পুরুষ এবং স্ত্রী পাখির সমতা বজায় রাখা অত্যন্ত জরুরি। প্রতি ৪-৫টি স্ত্রী পাখির জন্য ১টি পুরুষ পাখি রাখা উচিত।

৯। পাখির চাপ: পরিবেশ পরিবর্তন, অতিরিক্ত শব্দ বা অন্য কোন কারণে কোয়েল পাখি চাপের মধ্যে পড়লে ডিম পাড়া বন্ধ করতে পারে। এজন্য পাখিকে শান্ত এবং নিরাপদ পরিবেশে রাখতে হবে।

এই কারণগুলো পরীক্ষা করে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিলে কোয়েল পাখি পুনরায় ডিম পাড়া শুরু করবে।

কোয়েল পাখির ডিম পাড়ার লক্ষণ

খাঁচার কোয়েল পাখি পালন পরিকল্পনা গ্রহণ করলে কোয়েল পাখির ডিম পাড়ার লক্ষণ গুলো অবশ্যই একজন খামারি ভাইকে জেনে রাখা উচিত। কোয়েল পাখির ডিম পাড়ার লক্ষণগুলি সাধারণত তাদের বয়স, আচরণ এবং শারীরিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে বোঝা যায়। নিচে কোয়েল পাখির ডিম পাড়ার কিছু সাধারণ লক্ষণ তুলে ধরা হলো:

  • বয়স: কোয়েল পাখি সাধারণত ৬-৮ সপ্তাহ বয়সে ডিম পাড়া শুরু করে। তাই পাখির বয়স অনুযায়ী ডিম পাড়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়।
  • আচরণগত পরিবর্তন: পাখি ডিম পাড়ার আগে একটু বেশি চঞ্চল হতে পারে। তারা বারবার বসার বা নির্দিষ্ট স্থানে বসে থাকার চেষ্টা করে। ডিম পাড়ার আগে কোয়েল পাখি মাঝে মাঝে নির্দিষ্ট জায়গায় বসে থাকতে পছন্দ করে, যেন তারা ডিম পাড়ার জন্য প্রস্তুত।
  • খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ বৃদ্ধি: ডিম পাড়ার আগে পাখির খাদ্য গ্রহণের পরিমাণ কিছুটা বেড়ে যেতে পারে। কারণ ডিম উৎপাদনের জন্য তাদের শরীরে বেশি পুষ্টি প্রয়োজন হয়।
  • শারীরিক পরিবর্তন: ডিম পাড়ার আগে পাখির পেটের নিচের অংশ কিছুটা ফুলে উঠতে পারে, যা ইঙ্গিত দেয় যে পাখির ডিম তৈরি হচ্ছে।  ডিম পাড়ার আগে পাখির তাপমাত্রা কিছুটা বেড়ে যেতে পারে, বিশেষ করে পাখার নিচের অংশে।
  •  ঘন ঘন পানি পান: ডিম পাড়ার আগে পাখির শরীর থেকে বেশি পানি নির্গত হতে পারে। এজন্য তারা পানি বেশি পান করতে পারে।
  • হালকা শোরগোল বা ডাকে পরিবর্তন: ডিম পাড়ার আগে পাখির ডাক বা শোরগোলে কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে। তারা একটু বেশি ডাকাডাকি করতে পারে।

এই লক্ষণগুলো পর্যবেক্ষণ করে আপনি বুঝতে পারবেন যে কোয়েল পাখি ডিম পাড়ার জন্য প্রস্তুত।সাধারণত খাঁচায় কোয়েল পাখি পালনের উদ্দেশ্য হলো ডিম উৎপাদন এবং মাংসের চাহিদা পূরণের জন্য।

কোয়েল পাখির খাবার

কোয়েল পাখির সঠিক বৃদ্ধির জন্য এবং ডিম উৎপাদনের জন্য পুষ্টিকর ও সঠিক খাদ্য প্রয়োজন। তাদের খাদ্যতালিকা পুষ্টিকর উপাদানে পরিপূর্ণ হওয়া উচিত। কেননা খাঁচায় কোয়েল পাখি পালনের ক্ষেত্রে এই পাখির খাবার তালিকা জানা অত্যন্ত জরুরী। নিচে কোয়েল পাখির কিছু সাধারণ খাবারের তালিকা দেওয়া হলো

প্রোটিনসমৃদ্ধ খাদ্য:

  • কোয়েল পাখির ডিম উৎপাদন বাড়ানোর জন্য প্রোটিনসমৃদ্ধ খাদ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খাদ্যের প্রোটিনের পরিমাণ প্রায় ১৮-২০% হওয়া উচিত।
  • পোল্ট্রি ফিড: বাজারে বিশেষভাবে প্রস্তুত করা কোয়েলের ফিড পাওয়া যায় যা প্রয়োজনীয় প্রোটিন সরবরাহ করে।
  • ভুট্টা: কোয়েল পাখির খাদ্যতালিকায় ভুট্টা রাখা যেতে পারে, যা প্রোটিন ও শক্তি প্রদান করে।
  • মটরশুটি ও সয়াবিনের খৈল: প্রোটিনের ভালো উৎস হিসেবে মটরশুটি ও সয়াবিনের খৈল খাদ্যে যুক্ত করা যেতে পারে।
 
শস্য ও দানা:

  • গম ও ধান: কোয়েল পাখির জন্য শস্য জাতীয় খাদ্য যেমন গম ও ধান খুবই উপকারী।
  • ব্রান: ধানের ছিবড়া বা ব্রান তাদের খাদ্যে যোগ করলে প্রয়োজনীয় ভিটামিন এবং ফাইবার পাওয়া যায়।

ক্যালসিয়াম ও মিনারেলস: 


ডিমের খোসা শক্ত করার জন্য কোয়েল পাখির পর্যাপ্ত ক্যালসিয়াম প্রয়োজন।
  • চুন বা লেবু পাউডার: ক্যালসিয়ামের জন্য চুন বা লেবু পাউডার খাদ্যের সাথে মিশিয়ে দেওয়া যেতে পারে।
  • ক্যালসিয়াম কার্বনেট: এই উপাদানটি ডিমের খোসা মজবুত করতে সাহায্য করে।

 সবজি: সবজি পাখির খাদ্যে যোগ করলে তাদের প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও মিনারেলস সরবরাহ হয়।
  • পালং শাক, লাল শাক: এগুলোতে ভিটামিন ও আয়রন থাকে, যা পাখির স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।
  • গাজর, বাঁধাকপি: ভিটামিন ও ফাইবারের জন্য এই সবজিগুলো দেওয়া যেতে পারে।

ভিটামিন ও মিনারেলস সাপ্লিমেন্ট:

কোয়েল পাখির দৈনন্দিন খাদ্যে ভিটামিন ও মিনারেলসের ঘাটতি পূরণের জন্য সাপ্লিমেন্ট দেওয়া যেতে পারে।
  • ভিটামিন ডি৩ ও বি-কমপ্লেক্স: ডিম উৎপাদন বাড়াতে সহায়ক।
  • মিনারেল পাউডার: প্রতিদিনের খাদ্যে কিছুটা করে মেশানো যেতে পারে।

পানি: কোয়েল পাখির জন্য সবসময় পর্যাপ্ত এবং পরিষ্কার পানির ব্যবস্থা রাখতে হবে। ডিম পাড়ার সময় তাদের শরীরে বেশি পানি প্রয়োজন হয়, তাই নিয়মিত পানি সরবরাহ করতে হবে।

ফিড: প্রতিদিন এক পাখির জন্য প্রায় ২০-২৫ গ্রাম খাদ্য প্রয়োজন। তবে ডিম পাড়ার সময় পাখির খাদ্য চাহিদা বেড়ে যেতে পারে, তাই খাদ্য পরিমাণ সামঞ্জস্য করতে হবে।

খাদ্য দেওয়ার সময়: খাবার দিনে দুইবার (সকাল ও বিকাল) দেওয়া উত্তম, যাতে পাখির শরীরে পর্যাপ্ত পুষ্টি থাকে এবং তারা ডিম পাড়তে সক্ষম হয়।

এই খাবারগুলো কোয়েল পাখির সঠিক বৃদ্ধিতে এবং বেশি ডিম উৎপাদনে সহায়ক হবে।

মন্তব্য

খাঁচায় কোয়েল পাখি পালন কারী পাঠক বন্ধুগণ, আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলের একেবারে শেষ প্রান্তে চলে এসেছে। আশা করি এই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার মাধ্যমে ইতিমধ্যে বিস্তারিতভাবে জানতে পেরেছেন খাঁচায় কোয়েল পাখি পালন পদ্ধতি সম্পর্কে। 

আরোও জানতে পেরেছেন কোয়েল পাখি ডিম না দেয়ার কারণ, কোয়েল পাখির ডিম পাড়ার লক্ষণ এবং কোয়েল পাখির খাবার তালিকা। আর্টিকেলটি পড়ে আপনার যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনিও স্বল্প পরিসরে খাঁচায় কোয়েল পাখি পালন করে লাভবান হতে পারেন।

আরো নতুন নতুন আর্টিকেল পেতে আমার ওয়েবসাইট www.sumonworld.com প্রতিদিন পরিদর্শন করুন। এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে এই আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি। ভালো থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url