কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে জানুন।
পাঠক, কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জানার জন্য আপনি কি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে খোজাখুজি করছেন? তাহলে আপনি সঠিক ওয়েবসাইটে প্রবেশ করেছেন। আজকের এই প্রতিবেদনদেনটি মাধ্যমে আপনি বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন পুরুষের বন্ধ্যাত্ব দূর করার উপায়।
চলুন, এই প্রতিবেদনটি প্রথম থকে শেষ পর্যন্ত পড়ার মাধ্যমে বিস্তারিতভাবে জেনে নিন কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে। তাহলে পুরুষের বন্ধ্যাত্ব দূর করার উপায় এর মূল আলোচনায় যাওয়া যাক।
কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে?
বাতের ব্যথা মূলত গাঁটে গাঁটে বা পেশিতে প্রদাহের কারণে ঘটে। বাতের ব্যথা বাড়ার পেছনে খাদ্যাভ্যাসের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে বাতের ব্যথা বাড়তে পারে। এই খাবারগুলো এড়িয়ে চলা বাতের রোগীদের জন্য ভালো। নিচে কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে এমন কিছু খাবারের নাম উল্লেখ করা হলো-
আরও পড়ুনঃ বাতের ব্যথা দূর করার ঘরোয়া উপায়।
লাল মাংস: গরু বা ভেড়ার মাংসের মতো লাল মাংসে প্রচুর পরিমাণে পুরিন থাকে। যা শরীরে ইউরিক অ্যাসিড বাড়ায় এবং বাতের ব্যথা বাড়াতে পারে।
প্রক্রিয়াজাত মাংস: সসেজ, সালামি, বেকন এবং অন্যান্য প্রক্রিয়াজাত মাংসে উচ্চমাত্রায় চর্বি, লবণ এবং সংরক্ষণকারী থাকে। যা প্রদাহের ঝুঁকি বাড়ায়।
উচ্চ ফ্রুকটোজ কর্ন সিরাপ: কোমল পানীয় ও মিষ্টিজাতীয় খাবারে প্রচুর পরিমাণে এই সিরাপ থাকে।যা শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়িয়ে বাতের ব্যথা বাড়াতে পারে।
অ্যালকোহল: বিশেষ করে বিয়ার, ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়ায় এবং বাতের সমস্যায় বিশেষ ক্ষতিকর। এটি দেহের প্রদাহও বাড়াতে পারে।
প্রসেসড কার্বোহাইড্রেট: সাদা রুটি, পাস্তা, এবং অন্যান্য পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেটসমূহ ইনসুলিনের মাত্রা বাড়ায়, যা প্রদাহের কারণ হতে পারে।
ফাস্ট ফুড: বার্গার, পিজ্জা, এবং অন্যান্য ফাস্ট ফুডে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে চর্বি ও প্রক্রিয়াজাত উপাদান, যা শরীরে প্রদাহ বাড়ায়।
সুগার: ক্যান্ডি, চকলেট, এবং অন্যান্য চিনি-যুক্ত খাবার প্রদাহের ঝুঁকি বাড়ায় এবং বাতের ব্যথা বাড়াতে পারে।
উচ্চ চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার: যেমন পূর্ণ চর্বিযুক্ত দুধ, চিজ, এবং ক্রিম, এগুলো প্রদাহের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।
লবণ: অতিরিক্ত লবণ খেলে দেহে পানি জমতে পারে এবং গাঁটে গাঁটে চাপ বাড়িয়ে বাতের ব্যথা বৃদ্ধি পায়।
ডিপ ফ্রাইড খাবার: তেলে ভাজা খাবারে প্রচুর পরিমাণে ট্রান্স ফ্যাট থাকে, যা প্রদাহের ঝুঁকি বাড়ায়।
বাতের রোগীদের উচিত এসব খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা। এর পরিবর্তে, বেশি পরিমাণে ফল, সবজি, সম্পূর্ণ শস্য এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি গ্রহণ করতে হবে। যা প্রদাহ কমাতে সাহায্য করবে।
বাতের ব্যথা হলে কি করা উচিত?
কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জানার পাশাপাশি পাতে ব্যথা হলে কি করা উচিত সে বিষয়ে আমাদের জানা বা ধারণা থাকা উচিত। বাতের ব্যথা হলে কিছু কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত। যা ব্যথা উপশম এবং প্রতিরোধে সহায়ক হয়।
চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া: প্রথমে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যাতে সঠিকভাবে রোগ নির্ণয় এবং চিকিৎসা শুরু করা যায়।
ব্যথার স্থানকে বিশ্রাম দেওয়া: গাঁটে চাপ কমাতে এবং ব্যথা কমাতে আক্রান্ত স্থানকে পর্যাপ্ত বিশ্রাম দেওয়া প্রয়োজন।
হালকা গরম বা ঠান্ডা সেঁক: গরম সেঁক ব্যথা উপশমে সহায়ক হতে পারে, তবে কিছুক্ষেত্রে ঠান্ডা সেঁকও কার্যকর হতে পারে।
মালিশ করা: প্রাকৃতিক তেল দিয়ে হালকা মালিশ করলে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে এবং পেশির টান কমে।
হালকা ব্যায়াম ও স্ট্রেচিং: যোগব্যায়াম ও হালকা স্ট্রেচিং ব্যথা উপশম করে এবং গাঁটের নমনীয়তা বাড়ায়।
প্রদাহ কমানোর খাবার খাওয়া: আদা, হলুদ, ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ খাবার, এবং সবুজ শাকসবজি প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
পর্যাপ্ত পানি পান করা: শরীরের ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখতে বেশি পানি পান করা জরুরি।
অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা: ওজন কমিয়ে গাঁটের উপর চাপ কমানো যায়, যা ব্যথা কমাতে সহায়ক।
মানসিক চাপ কমানো: স্ট্রেস ও মানসিক চাপ বাতের ব্যথা বাড়াতে পারে, তাই রিল্যাক্সেশন ও মেডিটেশন করতে হবে।
পুষ্টিকর খাবার খাওয়া: প্রচুর ভিটামিন এবং খনিজযুক্ত খাবার যেমন ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি গাঁটের সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়ক।
কি খেলে বাতের ব্যথা কমে?
কিছু কিছু খাবার রয়েছে যে সকল খাবারগুলো খেলে ভাতের ব্যথা অনেকটা বেড়ে যায় আবার এমন অনেক খাবার আছে যে সকল খাবারগুলো আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য তালিকা রাখলে বাতের ব্যথা থেকে অনেকটা মুক্তি পাওয়া যায়।
কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে এই প্রতিবেদনটির এখন আপনাদের সাথে আলোচনা করতে চলেছি কি খেলে দাঁতের ব্যথা কমে সে সম্পর্কে। বাতের ব্যথা কমাতে কিছু নির্দিষ্ট খাবার সহায়ক বা কার্যকরী। হতে পারে, যা প্রদাহ কমায় এবং গাঁটের স্বাস্থ্য উন্নত করে। নিচে এমন কিছু খাবার উল্লেখ করা হলো-
ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ মাছ: স্যামন, সারডিন, এবং ম্যাকারেলের মতো মাছ প্রদাহ কমাতে সহায়ক।
আদা ও হলুদ: এই দুটো প্রাকৃতিক প্রদাহনাশক উপাদান হিসেবে কাজ করে এবং বাতের ব্যথা কমাতে সহায়ক।
অলিভ অয়েল: এতে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান থাকে, যা গাঁটের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
সবুজ শাকসবজি: ব্রোকলি, পালং শাক, এবং কেলে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন থাকে যা গাঁটের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
বেরি জাতীয় ফল: ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি, এবং চেরি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা প্রদাহ কমায়।
আখরোট ও বাদাম: ওমেগা-৩ এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদানসমৃদ্ধ, যা গাঁটের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
গ্রিন টি: এতে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান থাকে যা গাঁটের ব্যথা উপশমে সাহায্য করে।
উপলক্ষে খাবার গুলো উপরোক্ত এই খাবারগুলো ভাতের ব্যথা কমাতে ভূমিকা রাখে। তাই যে সকল ব্যক্তির দাঁতের ব্যথা রয়েছে তাদের উচিত দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় এই সকল খাদ্যগুলো সংযুক্ত করা এবং নিয়মিত খাওয়া।
বাতের ঔষধের নাম
বাতের ব্যথা উপশমে ব্যবহৃত কিছু সাধারণ ঔষধ রয়েছে। যেগুলো প্রদাহ কমাতে এবং ব্যথা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ঔষধ সেবন বা ব্যবহার করা উচিত নয়। কারণ সঠিক চিকিৎসা রোগের ধরন ও তীব্রতার উপর নির্ভর করে ভিন্ন হতে পারে। নিচে বাতের ব্যথা দূর করার জন্য ব্যবহৃত কিছু ঔষধের নাম উল্লেখ করা হলো:
১. নন-স্টেরয়ডাল অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ড্রাগস (NSAIDs)
- ইবুপ্রোফেন (Ibuprofen)
- নাপ্রোক্সেন (Naproxen)
- ডাইক্লোফেনাক (Diclofenac)
২. স্টেরয়েড
- প্রেডনিসোলোন (Prednisolone)
- মিথাইলপ্রেডনিসোলোন (Methylprednisolone)। স্টেরয়েড প্রদাহ কমাতে দ্রুত কাজ করে, তবে দীর্ঘমেয়াদে ব্যবহারে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।
৩. ডিএমএআরডিএস (Disease-Modifying Anti-Rheumatic Drugs)
- মেথোট্রেক্সেট (Methotrexate)
- হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন (Hydroxychloroquine)। আর্থ্রাইটিসের ক্ষেত্রে ডিএমএআরডিএস রোগের অগ্রগতি ধীর করে।
৪. বায়োলজিকস (Biologics)
- এটানারসেপ্ট (Etanercept)
- ইনফ্লিক্সিম্যাব (Infliximab)। এগুলো ইমিউন সিস্টেমের নির্দিষ্ট অংশগুলোকে বাধা দিয়ে প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
৫. কোলচিসিন (Colchicine)
গাউটের তীব্র ব্যথা উপশমে ব্যবহৃত হয়, যা ইউরিক অ্যাসিডের স্ফটিক জমার কারণে হয়।
প্রত্যেক রোগীর জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিক ঔষধ বেছে নেওয়া উচিত।
বাতের ব্যথার ব্যায়াম
কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে এ প্রতিবেদনটির এখন থাকছে মাথার ব্যথার ব্যায়াম সম্পর্কে আলোচনা। বাতের ব্যথা কমাতে এবং গাঁটের নমনীয়তা বজায় রাখতে কিছু হালকা ব্যায়াম অত্যন্ত কার্যকর। নিয়মিত ব্যায়াম গাঁটের ব্যথা উপশম করে এবং পেশির শক্তি বাড়ায়। তবে সব ব্যায়াম শুরু করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। নিচে বাতের ব্যথা কমানোর জন্য কিছু ব্যায়াম উল্লেখ করা হলো:
১. স্ট্রেচিং (Stretching): প্রতিদিন হালকা স্ট্রেচিং ব্যায়াম করলে গাঁটের নমনীয়তা বাড়ে এবং ব্যথা কমে।হাঁটু, পিঠ, এবং হাতের গাঁটগুলোর জন্য স্ট্রেচিং কার্যকর।
২. ওয়াকিং (Walking): ধীরে ধীরে হাঁটা গাঁটের উপর চাপ না দিয়ে পেশির শক্তি বাড়ায় এবং রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে। প্রতিদিন ১৫-৩০ মিনিট হাঁটা বাতের রোগীদের জন্য ভালো।
৩. পুল এক্সারসাইজ (Water Exercise): পানির মধ্যে ব্যায়াম করলে শরীরের ওজন গাঁটের উপর কম চাপ দেয়, ফলে ব্যথা কম হয়। পুলে হাঁটা বা হালকা সাঁতার কাটা উপকারী।
৪. সাইক্লিং (Cycling): স্থির সাইক্লিং হাঁটু ও পায়ের গাঁটের জন্য ভালো, এটি পেশির শক্তি বাড়ায় এবং গাঁটের নমনীয়তা বৃদ্ধি করে।
৫. ইয়োগা (Yoga): নিয়মিত যোগব্যায়াম গাঁটের ব্যথা উপশমে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। যেমন ত্রিকোণাসন এবং ভুজঙ্গাসন বাতের রোগীদের জন্য উপকারী।
৬. হাত ও আঙুলের ব্যায়াম: হাত ও আঙুলের ব্যায়াম, যেমন মুঠি খোলা-বন্ধ করা বা আঙুল টানানো, হাতের বাতের ব্যথা কমাতে সহায়ক। নিয়মিত হালকা ব্যায়াম বাতের ব্যথা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে। তবে অতিরিক্ত চাপ বা কষ্ট অনুভব করলে তা বন্ধ করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
বাতের ব্যথার আয়ুর্বেদিক ওষুধ
বাতের ব্যথা কমানোর জন্য আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা অনেক কার্যকর। এখানে কিছু সাধারণ আয়ুর্বেদিক ওষুধ এবং পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো, যা বাতের ব্যথার উপশমে সাহায্য করে।
১. অশ্বগন্ধা (Ashwagandha): এটি একটি শক্তিবর্ধক হার্ব, যা প্রদাহ কমাতে এবং পেশির শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
২. গোলিরক (Guggulu): এটি একটি পুষ্কর স্রাব, যা বাতের ব্যথা এবং প্রদাহ কমাতে ব্যবহৃত হয়।
৩. তুলসী পাতা (Tulsi): তুলসী পাতা প্রদাহনাশক এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। প্রতিদিন তুলসী পাতা খেলে গাঁটের ব্যথা কমাতে সহায়ক।
৪. হলুদ (Turmeric): এতে থাকা কুর্কুমিন প্রদাহ কমাতে সহায়ক। হলুদ গুঁড়ো গরম দুধের সাথে মিশিয়ে পান করলে উপকার পাওয়া যায়।
৫. আদা (Ginger): আদা একটি প্রাকৃতিক প্রদাহনাশক, যা চা বা রান্নার মধ্যে ব্যবহার করে বাতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
৬. নাগ দোলো (Nagarmotha): এটি বাতের ব্যথা কমাতে ব্যবহৃত হয় এবং শরীরের টক্সিন বের করতে সাহায্য করে।
৭. মরিচ (Black Pepper): মরিচের মধ্যে পিপারিন থাকে। যা প্রদাহ কমাতে সহায়ক। এটি প্রয়োগ করে তেল বা মশলার সঙ্গে খাবারে যোগ করা যেতে পারে।
৮. মেথি (Fenugreek): মেথির বীজ গাঁটের ব্যথা এবং প্রদাহ কমাতে সহায়ক। মেথির বীজ ভিজিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
৯. অলিভ অয়েল (Olive Oil): অলিভ অয়েলে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান গাঁটের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। রান্নার সময় এটি ব্যবহার করা যেতে পারে।
১০. গুড়: গুড়ের মধ্যে আছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ, যা শরীরের জন্য উপকারী।
১১. ত্রিফলা: এটি একটি হেলথ টনিক হিসেবে কাজ করে এবং শরীরের টক্সিন বের করতে সাহায্য করে।
১২. গোলাবি (Brahmi): এটি মানসিক চাপ কমাতে এবং মাংসপেশির চাপ হ্রাস করতে সাহায্য করে।
১৩. গ্যাসেন্ডা (Khadir): এটি একটি প্রাচীন ঔষধ, যা প্রদাহ কমাতে কার্যকর।
১৪. সর্গ (Pippali): এটি মেটাবলিজম বাড়াতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।
১৫. লেবুর রস: লেবুর রস শরীরে টক্সিন বের করতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী ফলাফল পেতে হলে নিয়মিত খাদ্যাভ্যাস, জীবনযাত্রার পরিবর্তন এবং উপরের ঔষধগুলো গ্রহণের পাশাপাশি শরীরচর্চা এবং মেডিটেশনও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী উপযুক্ত ঔষধ এবং ডোজ গ্রহণ করা উচিত।
লেখকের মন্তব্য।
পাঠক বন্ধুগন, আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি ধৈর্য ধরে পড়েছেন এবং পড়ার মাধ্যমে ইতিমধ্যে আপনি জানতে পেরেছেন কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে আপনি আপনার প্রিয়জনদের সাথে এই আর্টিকেলটি শেয়ার করুন।
কেননা আপনার শেয়ারের মাধ্যমে তারাও জানতে পারবে কি খেলে বাতের ব্যথা বাড়ে সে সম্পর্কে। আরও নতুন নতুন আর্টিকেল পেতে আমার ওয়েবসাইট www.sumonworld.com প্রতিদিন পরিদর্শন করুন। আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি। ভালো থাকবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url