টনসিল ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায়।
টনসিল ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায় পূর্বে থেকে জানা থাকলে এই রোগটি থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব। টনসিল একটি অতি পরিচিত রোগ। আজকের এই আর্টিকেলটতে টনসিল ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায় বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
তাহলে পাঠক বন্ধুগন, চলুন কথা না বাড়িয়ে আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ার মাধ্যমে জেনে নিন টনসিল ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায়। আসুন, মূল আলোচনা যাওয়া যাক।
টনসিল ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায়
টনসিল একটি অতি পরিচিত রোগ। আমরা কম বেশি সকলেই এই রোগটির সাথে খুব বেশি পরিচিত।বিশেষ করে শীতের মৌসুমে এই রোগটির পাদুভাব সবচেয়ে বেশি দেখা দেয়। সুতরাং এই রোগটি থেকে পরিত্রাণ পেতে টনসিল ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায় আমাদের জানা উচিত।
তাই টনসিল ফোলা কমানোর জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় অনেক বেশি উপকারি হতে পারে। এ ঘরোয়া উপায় গুলো অবলম্বন করে টনসিলের ফলা ভাব অনেকটা কমানো সম্ভব। এখানে কিছু কার্যকর ঘরোয়া উপায় দেওয়া হলো-
নুন-গরম পানি দিয়ে গার্গল করা: উষ্ণ পানিতে নুন মিশিয়ে দিনে ২-৩ বার গার্গল করুন। নুন প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে এবং ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কার্যকর।
মধু ও আদার মিশ্রণ: মধু প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে, এবং আদা প্রদাহ কমায়। এক চামচ মধুর সঙ্গে আদার রস মিশিয়ে দিনে ২-৩ বার খেতে পারেন।
তুলসি পাতা ও মধুর মিশ্রণ: তুলসি পাতা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি হিসেবে কাজ করে। কয়েকটি তুলসি পাতা পানিতে ফুটিয়ে এতে মধু মিশিয়ে পান করুন।
গরম চা বা ভেষজ চা: ক্যামোমাইল বা আদা চা গলা আরাম দেয়। এটি সর্দি-কাশি কমাতেও সহায়তা করে।
লেবু ও মধুর পানীয়: এক গ্লাস গরম পানিতে এক চামচ মধু এবং অর্ধেক লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন। এটি ব্যথা ও প্রদাহ কমাতে সহায়তা করে।
পানি ও তরল খাবার বেশি খাওয়া: পর্যাপ্ত পানি পান করলে গলা শুষ্ক হবে না এবং গলার ব্যথা কমে যাবে। এ ছাড়া, স্যুপ বা অন্যান্য তরল খাবার গলা আর্দ্র রাখতে সহায়তা করে।
বিশ্রাম ও ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং সংক্রমণ দ্রুত সেরে উঠতে সহায়তা করে।
এই উপায়গুলো সাধারণত প্রাথমিক অবস্থায় উপকারী হতে পারে। তবে যদি টনসিলের ফোলা দীর্ঘস্থায়ী বা বেশি ব্যথাযুক্ত হয়, তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
টনসিল কেন হয়
টনসিল ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায় জানার পাশাপাশি আমাদের জানতে হবে টনসিল কেন হয়। টনসিল মূলত গলার পিছনের দিকে অবস্থিত দুটি লসিকাগ্রন্থি, যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
টনসিল বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের বিরুদ্ধে শরীরকে সুরক্ষা দেয়। তবে কখনো কখনো টনসিল নিজেই সংক্রমণের শিকার হতে পারে, তখন টনসিল ফুলে যায় এবং এটি টনসিলাইটিস নামে পরিচিত। টনসিলাইটিস বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যেমন:
ভাইরাল সংক্রমণ: বেশিরভাগ টনসিলাইটিসের কারণ ভাইরাস। সাধারণ ঠাণ্ডা-কাশি, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, বা অ্যাডেনোভাইরাসের সংক্রমণে টনসিল ফোলার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ: স্ট্রেপটোকক্কাস ব্যাকটেরিয়া টনসিলাইটিসের অন্যতম কারণ। এই ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ গলা ব্যথা ও প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে। যা স্ট্রেপ থ্রোট নামেও পরিচিত।
অ্যালার্জি বা জ্বালামুক্তি: ধুলা, ধোঁয়া, দূষণ, এবং এলার্জেন উপাদান টনসিলে জ্বালাভাব সৃষ্টি করতে পারে, যা সংক্রমণের দিকে নিয়ে যেতে পারে।
অন্যান্য সংক্রমণজনিত রোগ: কিছু ভাইরাল সংক্রমণজনিত রোগ যেমন- মোনোনিউক্লিওসিস (গলায় ভাইরাল সংক্রমণ), হার্পিস সিমপ্লেক্স ভাইরাস, অথবা হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসও (HPV) টনসিলাইটিসের কারণ হতে পারে।
অপর্যাপ্ত ইমিউন সিস্টেম: যাদের ইমিউন সিস্টেম দুর্বল, তাদের শরীর সহজেই সংক্রমণের শিকার হতে পারে। শিশু এবং বয়স্ক ব্যক্তিরা এ জন্য বেশি ঝুঁকিপূর্ণ।
ঘন ঘন ঠাণ্ডা লাগা: যারা ঘন ঘন ঠাণ্ডা বা ইনফ্লুয়েঞ্জায় ভোগেন, তাদের টনসিলে সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
পরিবার বা পরিবেশের সংক্রমণ: পরিবারের কেউ টনসিলাইটিসে আক্রান্ত হলে বা কাছাকাছি সংক্রমিত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে, তারাও সংক্রমিত হতে পারেন।
টনসিলাইটিস সংক্রমণ সাধারণত হালকা হয়, তবে কিছু ক্ষেত্রে এটি দীর্ঘস্থায়ী বা বারবার হতে পারে। তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী টনসিলাইটিসে চিকিৎসকের পরামর্শে চিকিৎসা নেওয়া জরুরি। কারণ এটি অন্যান্য শারীরিক সমস্যার কারণ হতে পারে।
টনসিল ফোলা কমানোর ঔষধ
টনসিল ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায় গুলো অবলম্বন করেও যদি টনসিলের ফোলা ভাব না কমে। তবে টনসিল ফোলা কমানোর ওষুধ সেবন করতে হবে। টনসিল ফোলার ক্ষেত্রে ব্যথা কমানো ও সংক্রমণ দূর করার জন্য কিছু ওষুধ কার্যকর হতে পারে।
তবে, টনসিলাইটিসের চিকিৎসায় উপযুক্ত ওষুধ সঠিকভাবে নির্ধারণ করতে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি। এখানে সাধারণত ব্যবহৃত কিছু ওষুধের নাম দেওয়া হলো-
অ্যান্টিবায়োটিক: যদি টনসিল ফোলা ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে, তবে চিকিৎসক অ্যান্টিবায়োটিক (যেমন, অ্যামোক্সিসিলিন বা সেফালোস্পোরিনস) দিতে পারেন। তবে এটি অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শে গ্রহণ করতে হবে।
পেইন রিলিভার: গলা ব্যথা বা ফোলাভাব কমাতে প্যারাসিটামল বা আইবুপ্রোফেন ব্যবহার করা যেতে পারে। এগুলো প্রদাহ ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
যদি টনসিল ফোলা অ্যালার্জির কারণে হয়। তবে অ্যান্টিহিস্টামিন যেমন লোরাটাডিন বা সিট্রিজিন সাহায্য করতে পারে। তবে এগুলিও চিকিৎসকের পরামর্শে গ্রহণ করা উচিত। গার্গল করার জন্য
টনসিলের ফোলা কমানোর ওষুধ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সঠিক মাত্রায় এবং নির্দিষ্ট সময় ধরে খাওয়া জরুরি। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া স্বেচ্ছায় ওষুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কারণ সঠিক রোগ নির্ণয় ছাড়া ওষুধের অপব্যবহারে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।
টনসিল হলে কি কি খাওয়া যাবে না
টনসিল ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায় এর এই প্রতিবেদনটিতে আপনারা জানতে পারবেন টনসিল হলে কি কি খাওয়া যাবে না সে বিষয়ে। টনসিলাইটিস বা টনসিল ফোলার সময় কিছু খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।
কারণ এগুলো গলার জ্বালা বাড়াতে পারে বা টনসিলের সংক্রমণকে আরও তীব্র করতে পারে। এখানে কিছু খাবার দেওয়া হলো যা এড়ানো উচিত-
মসলাযুক্ত ও ঝাল খাবার: ঝাল বা মসলাযুক্ত খাবার গলার জ্বালা বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই এই ধরনের খাবার এড়িয়ে চলা উচিত।
টক খাবার ও পানীয়: লেবু, টমেটো, ভিনেগার বা টকজাতীয় খাবার গলার জন্য বেশি অ্যাসিডিক হতে পারে, যা গলায় আরও জ্বালা সৃষ্টি করতে পারে।
ঠাণ্ডা খাবার ও পানীয়: আইসক্রিম, ঠাণ্ডা পানি বা কোল্ড ড্রিঙ্কস গলার ফোলাভাব বাড়াতে পারে। তবে কিছু ক্ষেত্রে সামান্য ঠাণ্ডা পানীয় ব্যথা কমাতে সহায়ক হতে পারে, কিন্তু সাধারণত এড়ানো উচিত।
কড়া বা শক্ত খাবার: বাদাম, চিপস, কড়া বিস্কুট ইত্যাদি খাবার গলার ব্যথা বাড়িয়ে দিতে পারে। এগুলো টনসিলের সংক্রমিত স্থানে আঘাত করতে পারে, ফলে আরও প্রদাহ হতে পারে।
ক্যাফেইনযুক্ত পানীয়: চা, কফি বা কোলার মতো ক্যাফেইনযুক্ত পানীয় এড়ানো উচিত, কারণ এগুলো শরীরকে ডিহাইড্রেট করতে পারে, যা গলার সংক্রমণের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার: কিছু ক্ষেত্রে দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার গলায় মিউকাস বা শ্লেষ্মা বাড়াতে পারে, যা টনসিলাইটিসে অস্বস্তি সৃষ্টি করতে পারে।
এই সময়ে, গরম স্যুপ, উষ্ণ পানি, এবং নরম ও সহজে হজম হয় এমন খাবার খাওয়া ভালো। এ ধরনের খাবার গলায় আরাম দেয় এবং গলা আর্দ্র রাখতে সাহায্য করে।
টনসিল হলে কি কি সমস্যা হয়?
টনসিল ফোলা বা টনসিলাইটিস হলে গলা এবং শরীরের অন্যান্য অংশে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এখানে কিছু সাধারণ সমস্যা দেওয়া হলো-
গলা ব্যথা: টনসিল ফোলার কারণে গলায় প্রচণ্ড ব্যথা হতে পারে, যা খাবার খাওয়া, কথা বলা বা গিলতে সমস্যা করতে পারে।
গলা শুকিয়ে যাওয়া: গলা শুকিয়ে যাওয়া এবং গলার ভিতরে অস্বস্তি অনুভূত হতে পারে।
গলায় প্রদাহ ও লালচে হওয়া: টনসিল ফুলে যায় এবং লালচে হয়ে যায়। কখনও কখনও টনসিলের ওপরে সাদা বা হলুদ রঙের পুঁজ জমতে পারে।
শ্বাসকষ্ট: টনসিল ফুলে গেলে শ্বাস নিতে সমস্যা হতে পারে, বিশেষ করে ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা বেশি দেখা দেয়।
কণ্ঠস্বর পরিবর্তন: টনসিলাইটিস হলে গলার স্বর ভারী বা পরিবর্তিত হয়ে যেতে পারে। কথা বলতে গেলে ব্যথা ও অস্বস্তি অনুভূত হতে পারে।
জ্বর ও শরীরের ব্যথা: টনসিলাইটিসের কারণে হালকা বা উচ্চমাত্রার জ্বর এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে ব্যথা হতে পারে।
মাথাব্যথা: সংক্রমণের কারণে মাথাব্যথা হতে পারে। যা সাধারণত শরীরের জ্বর এবং ব্যথার সাথে সম্পর্কিত।
মুখে দুর্গন্ধ: টনসিল ফোলার কারণে মুখে দুর্গন্ধ হতে পারে, কারণ সংক্রমণের ফলে মুখে ব্যাকটেরিয়া জমে যায়।
ঘুমের সমস্যা: টনসিলাইটিসের কারণে শ্বাসকষ্ট হতে পারে, ফলে ঘুমের মধ্যে ব্যাঘাত ঘটে। কিছু মানুষের ক্ষেত্রে স্লিপ অ্যাপনিয়া (শ্বাস নিতে সমস্যা) হতে পারে।
ক্ষুধামন্দা: গলার ব্যথা ও অস্বস্তির কারণে খেতে ইচ্ছে করে না এবং খাবারের রুচি কমে যেতে পারে।
টনসিলাইটিস হলে উপরের এসব সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে যদি সমস্যাগুলো দীর্ঘস্থায়ী বা গুরুতর হয়, তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
টনসিল কত দিনে ভালো হয়
টনসিলাইটিস সাধারণত ৭-১০ দিনের মধ্যে সেরে যায়, তবে সেরে ওঠার সময় সংক্রমণের ধরন, ব্যক্তির বয়স, ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার ওপর নির্ভর করে কিছুটা কম-বেশি হতে পারে। টনসিলাইটিসের ধরনভেদে সেরে ওঠার সময়সীমা হতে পারে:
ভাইরাল টনসিলাইটিস: ভাইরাসজনিত সংক্রমণ হলে এটি সাধারণত ৪-৭ দিনের মধ্যে সেরে যায়। বিশেষ ওষুধের প্রয়োজন হয় না, তবে বিশ্রাম, গার্গল, এবং হালকা খাবার খাওয়ার মাধ্যমে আরাম পাওয়া যায়।
ব্যাকটেরিয়াজনিত টনসিলাইটিস: ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ (যেমন, স্ট্রেপটোকক্কাস) হলে ডাক্তার সাধারণত অ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে থাকেন। এই ধরনের সংক্রমণ ভালো হতে সাধারণত ৭-১০ দিন লাগে, তবে অ্যান্টিবায়োটিক কোর্স শেষ করা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
ক্রনিক বা দীর্ঘস্থায়ী টনসিলাইটিস: কিছু ক্ষেত্রে টনসিলাইটিস বারবার হতে পারে বা দীর্ঘস্থায়ী হয়ে যায়, যাকে ক্রনিক টনসিলাইটিস বলা হয়। এমন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসা নেওয়া প্রয়োজন হতে পারে, এবং টনসিল অপসারণ (টনসিলেকটোমি) করা লাগতে পারে।
টনসিলাইটিস সেরে ওঠার সময় ঘরে বিশ্রাম নেওয়া, প্রচুর তরল পান করা, নুন-গরম পানি দিয়ে গার্গল করা, এবং চিকিৎসকের দেওয়া ওষুধ সঠিকভাবে গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ। যদি ৭-১০ দিনের পরেও টনসিলাইটিস ভালো না হয় বা সমস্যা বাড়তে থাকে, তবে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
শেষ কথা
সুপ্রিয় পাঠক, আজকে এই পোস্টের একেবারে শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। আশা করি এ পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং পড়ার মাধ্যমে ইতিমধ্যে আপনি জানতে পেরেছেনটনসিল ফোলা কমানোর ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা। পোস্টটি পড়ে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন।
তবে আপনি আপনার প্রিয়জনের সাথে এই পোস্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না। আরও নতুন নতুন প্রতিবেদন পেতে আমার ওয়েবসাইটটি প্রতিদিন পরিদর্শন করুন এবং আপনার মূল্যবান মতামত কমেন্ট বক্সে জানান। এতক্ষন এই প্রতিবেদনটির সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url