আয়াতুল কুরসি আরবি ও বাংলা উচ্চারণ, আয়াতুল কুরসির ১০ টি ফজিলত ও পড়ার নিয়ম

পাঠক মহোদয়, আপনাকে এ ওয়েবসাইটের স্বাগতম। আজকের প্রতিবেদনের মূল আলোচ্য বিষয় আয়াতুল কুরসি আরবি ও বাংলা উচ্চারণ,  আয়াতুল কুরসির ১০ টি ফজিলত ও পড়ার নিয়ম আমরা অনেকেই সূরা আল-বাকারার এই আয়াতটি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানার জন্য ওগুলো অনুসন্ধান করে থাকি।
আয়াতুল কুরসি আরবি ও বাংলা উচ্চারণ,  আয়াতুল কুরসির ১০ টি ফজিলত ও পড়ার নিয়ম
সে সকল ভাই ও বোনদের জন্য আজকের এই প্রতিবেদনটি। এই প্রতিবেদনের পড়ার মাধ্যমে বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন আয়াতুল কুরসি আরবি ও বাংলা উচ্চারণ,  আয়াতুল কুরসির ১০ টি ফজিলত ও পড়ার নিয়ম। চলুন প্রতিবেদনটির মূল আলোচনা যাওয়া যাক। 

আয়াতুল কুরসি আরবি ও বাংলা উচ্চারণ

আয়াতুল কুরসি আরবি :

 اَللهُ لآ إِلهَ إِلاَّ هُوَ الْحَىُّ الْقَيُّوْمُ، لاَ تَأْخُذُهُ سِنَةٌ وَّلاَ نَوْمٌ، لَهُ مَا فِى السَّمَاوَاتِ وَمَا فِى الْأَرْضِ، مَنْ ذَا الَّذِىْ يَشْفَعُ عِنْدَهُ إِلاَّ بِإِذْنِهِ، يَعْلَمُ مَا بَيْنَ أَيْدِيْهِمْ وَمَا خَلْفَهُمْ وَلاَ يُحِيْطُوْنَ بِشَيْئٍ مِّنْ عِلْمِهِ إِلاَّ بِمَا شَآءَ، وَسِعَ كُرْسِيُّهُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضَ، وَلاَ يَئُودُهُ حِفْظُهُمَا وَ هُوَ الْعَلِيُّ الْعَظِيْمُ-

আয়াতুল কুরসির বাংলা উচ্চারণ :

আল্লাহু লা ইলা-হা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল কাইয়ুম, লা তা’খুযুহু সিনাতুঁও ওয়ালা নাউম। লাহু মা-ফিসসামা-ওয়া-তি ওয়ামা ফিল আরদ্ব। মান জাল্লাজি ইয়াশফা’উ ইনদাহু ইল্লা বিইজনিহি। ইয়া’লামু মা বাইনা আইদিহিম ওয়ামা খালফাহুম। ওয়ালা ইয়ুহিতুনা বিশাইইম মিন্ ইলমিহি ইল্লা বিমা- শাআ। ওয়াসি‘আ কুরসিয়্যুহুস সামা-ওয়াতি ওয়াল আরদ্ব। ওয়ালা ইয়াউদুহু হিফজুহুমা ওয়া হুয়াল আলিয়্যূল আজিম।

আয়াতুল কুরসির অর্থ : 

আল্লাহ, যিনি ব্যতীত কোনো উপাস্য নেই। যিনি চিরঞ্জীব ও বিশ্বচরাচরের ধারক। তন্দ্রা বা নিদ্রা তাঁকে পাকড়াও করতে পারে না। আসমান ও জমিনে যা কিছু আছে সবকিছু তারই মালিকানাধীন। তাঁর হুকুম ব্যতীত এমন কে আছে যে তাঁকে সুপারিশ করতে পারে? তাদের সম্মুখে ও পেছনে যা কিছু আছে সবকিছুই তিনি জানেন। 

তাঁর জ্ঞানসমুদ্র হতে তারা কিছুই আয়ত্ত করতে পারে না, কেবল যতটুকু তিনি দিতে ইচ্ছা করেন তা ব্যতীত। তাঁর কুরসি সমগ্র আসমান ও জমিন পরিবেষ্টন করে আছে। আর সেগুলোর তত্ত্বাবধান তাঁকে মোটেই শ্রান্ত করে না। তিনি সর্বোচ্চ ও মহান।

আয়াতুল কুরসি ইসলামি বিশ্বাসে আল্লাহর গুণাবলীর একটি গভীর বর্ণনা এবং এটি পবিত্র কোরআনে একটি গুরুত্বপূর্ণ আয়াত। এটি দৈনিক আমল ও স্মরণে মুসলিমদের জন্য বিশেষ গুরুত্ব রাখে।

আয়াতুল কুরসির ফজিলত

অর্থ: আয়াতুল কুরসি আল্লাহর অমীয় গুণাবলীর একটি গভীর বর্ণনা। এই আয়াতে আল্লাহর সর্বজ্ঞতা, সমস্ত কিছুর মালিকানা, সমস্ত সৃষ্টি সম্পর্কে জ্ঞানের ব্যাপকতা এবং সমস্ত সৃষ্টি রক্ষার ক্ষমতা বর্ণিত হয়েছে। এটি মানব জীবনে আল্লাহর কর্তৃত্ব ও অনুগ্রহের গুরুত্ব তুলে ধরে।

আল্লাহ একমাত্র ইলাহ। তিনি জীবন্ত এবং সমস্ত বিষয়ের উপর পূর্ণ কর্তৃত্ব রাখেন।আল্লাহ কখনও ঘুমায় না এবং কখনও ক্লান্ত হন না। সমস্ত আকাশ এবং পৃথিবী তাঁর মালিকানাধীন। কেউ আল্লাহর অনুমতি ছাড়া তাঁর কাছে সুপারিশ করতে পারে না। আল্লাহ সমস্ত কিছু জানেন: অতীত, বর্তমান এবং ভবিষ্যত।

আয়াতুল কুরসি পড়ার মাধ্যমে মুসলিমদের অন্তরে আল্লাহর গুণাবলীর স্মরণ ও বিশ্বাস আরও দৃঢ় হয় এবং ঈমানের শক্তি বৃদ্ধি পায়।

আয়াতুল কুরসির ১০ টি ফজিলত

1. সব বিপদ থেকে রক্ষা: যারা নিয়মিত আয়াতুল কুরসি পাঠ করে, আল্লাহ তাদের সকল ধরনের বিপদ ও শয়তানের হাত থেকে রক্ষা করেন

2. নিরাপত্তার গ্যারান্টি: আয়াতুল কুরসি রাতের বেলায় পড়লে ঘুমে নিরাপত্তা প্রদান করে।

3. জান্নাতে প্রবেশের পথ সুগম: আয়াতুল কুরসি পাঠ করলে জান্নাতে প্রবেশে সুপারিশের অধিকার পাওয়া যেতে পারে। এবং জান্নাতের প্রবেশের পথ সুগম হয়।

4. আল্লাহর সাথে সম্পর্কের গভীরতা: এটি আল্লাহর অমীয় গুণাবলীর বর্ণনা করে এবং ঈমানকে আরো দৃঢ় করে।

5. সকল জান্নাতি গুণের বাস্তবায়ন: আয়াতুল কুরসি ঈমানদারের মধ্যে ধৈর্য্য, বিশ্বাস ও আত্মবিশ্বাস সৃষ্টিতে সাহায্য করে।

6. সকল প্রার্থনার আমিনতা: আয়াতুল কুরসি পড়ার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে প্রার্থনার গুরুত্ব বৃদ্ধি পায় এবং তা শোনার সম্ভাবনা বাড়ে।

7. জ্ঞান ও হেদায়েতের উন্নতি: আয়াতুল কুরসি পড়লে আল্লাহর অনুগ্রহে জানার ক্ষমতা ও জ্ঞান বৃদ্ধি পায়।

8. সব সৃষ্টির উপর আল্লাহর মালিকানা সম্পর্কে ধারণা: এটি আল্লাহর সকল সৃষ্টি সম্পর্কে পূর্ণ কর্তৃত্ব এবং মালিকানার ধারণা দেয়।

9. ঘর ও পরিবারে শান্তি প্রতিষ্ঠা: আয়াতুল কুরসি পড়লে ঘর এবং পরিবারে শান্তি এবং নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠিত হয়।

10. আল্লাহর অনুগ্রহের স্মরণ ও নৈকট্য: এটি আল্লাহর অনুগ্রহে নৈকট্য লাভের একটি শক্তিশালী মাধ্যম।

11. রাত্রি ও দিনের আমল: আয়াতুল কুরসি রাতে এবং দিনের বিভিন্ন সময়ে পাঠ করার সুপারিশ করা হয়েছে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার সময় এটি পড়লে আল্লাহ বিশেষ রক্ষা প্রদান করেন।

12. নির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস: এই আয়াত পড়লে একজন মুসলমানের মধ্যে আল্লাহর ওপর ভরসা এবং আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়।

আয়াতুল কুরসি একটি পবিত্র আয়াত হওয়া ছাড়াও এটি ইসলামী জীবনের প্রতিটি স্তরে একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল এবং মানসিক শান্তির উত্স। এটি ঈমানের শক্তি বাড়ায় এবং আল্লাহর সাথে সম্পর্কের বন্ধন দৃঢ় করে।

আয়াতুল কুরসির গুরুত্ব

আয়াতুল কুরসি আল্লাহর সমস্ত সৃষ্টি ও মালিকানার পূর্ণ বিবরণ প্রদান করে। এটি তুলে ধরে যে আল্লাহর মালিকানায় আকাশ ও পৃথিবীসহ সমস্ত সৃষ্টি রয়েছে। হাদিসে এসেছে যে যারা নিয়মিত আয়াতুল কুরসি পাঠ করে, আল্লাহ তাদেরকে শয়তান এবং সকল বিপদ থেকে রক্ষা করেন। 

রাতে ঘুমানোর সময় এটি পড়ে হলে আল্লাহ বিশেষ নিরাপত্তা প্রদান করেন। আয়াতুল কুরসি আল্লাহর কাছে প্রার্থনার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। এটি আল্লাহর অনুগ্রহে প্রার্থনার গ্রহণযোগ্যতা ও সফলতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। 

এই আয়াত মুসলিমদের মধ্যে আল্লাহর প্রতি গভীর বিশ্বাস ও অনুগততা তৈরি করে। এটি ঈমানের শক্তি বৃদ্ধি এবং আত্মবিশ্বাসের সঞ্চারিত করে। হাদিসে এসেছে যে, যারা নিয়মিত আয়াতুল কুরসি পড়েন, আল্লাহ তাদের জন্য জান্নাতে প্রবেশের সুপারিশ করেন। 

আয়াতুল কুরসি আল্লাহর গুণাবলীর একটি বিস্তৃত বর্ণনা দেয়। এখানে তাঁর সর্বজ্ঞতা, সার্বভৌমত্ব এবং অনুগ্রহের বৈশিষ্ট্য স্পষ্টভাবে প্রকাশিত হয়। আয়াতুল কুরসি পাঠ করলে মানুষের মধ্যে মানসিক শান্তি ও আত্মবিশ্বাস আসে। এটি জীবনে অস্থিরতা কমিয়ে স্থিরতা প্রদান করে। 

মুসলমানদের দৈনিক জীবনে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ আমল। এটি প্রতিদিনের রুটিনে অন্তর্ভুক্ত করে আল্লাহর সাথে সম্পর্কের শক্তি এবং নৈকট্য বৃদ্ধি করে। আয়াতুল কুরসি আল্লাহর সৃষ্টির গভীরতম জ্ঞানের কথা বলে। 

এটি ইসলামী দর্শনে আল্লাহর অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক এবং সমস্ত সৃষ্টি সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞানের গুরুত্ব তুলে ধরে। আয়াতুল কুরসি নিয়মিত পাঠ করার মাধ্যমে প্রত্যেক ক্ষেত্রে আল্লাহর সাহায্য ও অনুগ্রহ পাওয়ার আশা করা যায়। এটি জীবনের সকল চ্যালেঞ্জে আল্লাহর আশীর্বাদ লাভে সাহায্যকারী।

আয়াতুল কুরসি মুসলিম জীবনে একটি অমূল্য রত্ন। এটি ঈমানের শক্তি বৃদ্ধি করে, আল্লাহর সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস স্থাপন করে এবং প্রতিদিনের জীবনে নিরাপত্তা ও শান্তি প্রদান করে। এটি আল্লাহর অনুগ্রহ ও রক্ষার একটি শক্তিশালী আমল।

আয়াতুল কুরসি ৩৩ বার পড়ার ফজিলত

আয়াতুল কুরসি সুরা আল-বাকারা (২:২৫৫) থেকে একটি বিশেষ আয়াত এবং এটি ঈমানের শক্তি, নিরাপত্তা এবং আল্লাহর অনুগ্রহ লাভের একটি উন্মুক্ত দ্বার। কিছু হাদিস ও ইসলামি তাফসিরে উল্লেখ রয়েছে যে আয়াতুল কুরসি ৩৩ বার পড়লে বিশেষ ফজিলত লাভ হয়।

১. আল্লাহর অনুগ্রহ ও রহমত:

২. শয়তানের হাত থেকে রক্ষা:

৩. প্রার্থনার গ্যারান্টি ও গ্রহণযোগ্যতা:

৪. ঈমানের শক্তি বৃদ্ধি:

৫. জান্নাতে প্রবেশের সুপারিশ:

৬. আঞ্জেলদের হেফাজত:

৭. পারিবারিক শান্তি ও নিরাপত্তা:

৮. আধ্যাত্মিক শক্তি ও আত্মবিশ্বাসের উত্থান:

৯. আল্লাহর সান্নিধ্য লাভ:

১০. সকল দুনিয়াবি ও আধ্যাত্মিক প্রয়োজন পূরণে সাহায্য:

আয়াতুল কুরসি ৩৩ বার পড়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ইসলামী আমল। এটি ঈমান শক্তিশালী করে, আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে এবং আল্লাহর অনুগ্রহ লাভের পথ প্রশস্ত করে। নিয়মিত আয়াতুল কুরসি পাঠ করে মুসলমান তার ব্যক্তিগত, পারিবারিক এবং সামাজিক জীবনে শান্তি ও নিরাপত্তা অর্জন করতে পারেন।

আয়াতুল কুরসি পড়ার নিয়ম

১. পবিত্রতা অর্জন: আয়াতুল কুরসি পাঠের সময় প্রথমে উচিত পবিত্রতা অর্জন। ওজু: যদি সম্ভব হয়, তাহলে ওজু (অভ্যাস) করে নেয়া উত্তম। এটি ইসলামের নিয়ম অনুযায়ী পাঠের পদ্ধতি এবং আল্লাহর কাছে প্রার্থনার জন্য পবিত্রতা গুরুত্বপূর্ণ।

২. নিয়মিত সময়ে পাঠ: আয়াতুল কুরসি বিভিন্ন সময়ে পড়া উত্তম। নিচে কিছু বিশেষ সময় উল্লেখ করা হলো:
  • রাতে ঘুমানোর সময়: হাদিসে আছে, যে ব্যক্তি রাতে ঘুমানোর আগে আয়াতুল কুরসি পড়ে, আল্লাহ তাকে শয়তান থেকে রক্ষা করেন এবং হেফাজত প্রদান করেন।
  • প্রতিদিনের আমল: প্রতিদিন সকালে ও বিকেলে নিয়মিতভাবে আয়াতুল কুরসি পড়া উচিত।
  • সব প্রার্থনার পর: নামাজের পরেও আয়াতুল কুরসি পাঠ করলে তা আল্লাহর কাছে প্রার্থনার গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি করে।
৩. মন ও নিয়তের পবিত্রতা: যখন আয়াতুল কুরসি পড়বেন, তখন আপনার মন আল্লাহর প্রতি আন্তরিক ভরসা এবং অনুগততায় পূর্ণ থাকা উচিত। পড়ার সময় আল্লাহর সাহায্য কামনা এবং রহমত লাভের জন্য ইচ্ছা পোষণ করবেন।

৪. পুনরাবৃত্তি: বেশি ফজিলত অর্জনের জন্য আয়াতুল কুরসি একাধিকবার পড়তে পারেন। ৩৩ বার বা ১০০ বার: হাদিস অনুযায়ী, যেসব ব্যক্তি নিয়মিত আয়াতুল কুরসি ৩৩ বা ১০০ বার পাঠ করেন, আল্লাহ তাদের জন্য বিশেষ অনুগ্রহ ও নিরাপত্তা প্রদান করেন।

৫. ধীরে এবং মনোযোগ দিয়ে পাঠ: অল্প হুটহাট পড়ার পরিবর্তে ধীরে এবং মনোযোগ দিয়ে আয়াতুল কুরসি পাঠ করবেন। প্রতিটি শব্দের মানে ও প্রয়োগে মনোযোগ দিন এবং আল্লাহর গুণাবলীর গভীর উপলব্ধি করুন।

৬. বিশেষ স্থান: বাসগৃহ, মসজিদ বা অন্যান্য পবিত্র স্থানগুলিতে আয়াতুল কুরসি পাঠ করলে আরো বেশি ফজিলত পাওয়া যায়।

আয়াতুল কুরসি পাঠের নিয়মে পবিত্রতা, মনোবলের সুস্পষ্টতা এবং আল্লাহর প্রতি আন্তরিক ভরসা গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিতভাবে এই আয়াত পাঠ করলে আল্লাহর অনুগ্রহ ও আশীর্বাদ লাভ হয়, আত্মিক প্রশান্তি আসে এবং ঈমান আরও দৃঢ় হয়।

মন্তব্য। আয়াতুল কুরসি আরবি ও বাংলা উচ্চারণ,  আয়াতুল কুরসির ১০ টি ফজিলত ও পড়ার নিয়ম সম্পর্কে

সুপ্রিয় পাঠক, এই পোস্টের একেবারে শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। ইতিমধ্যে এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে জানতে পেরেছেন আয়াতুল কুরসি আরবি ও বাংলা উচ্চারণ,  আয়াতুল কুরসির ১০ টি ফজিলত ও পড়ার নিয়ম সম্পর্কে। এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তবে আপনি আপনার প্রিয়জনদের সাথে সেয়ার করুন। 

আপনি চাইলে আপনার মূল্যবান মতামত কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। এতক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে চুলের জন্য আয়াতুল কুরসি আরবি ও বাংলা উচ্চারণ,  আয়াতুল কুরসির ১০ টি ফজিলত ও পড়ার নিয়ম  এই পোস্টটির সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url